আব্রাহাম লিংকন কোন দেশে প্রেসিডেন্ট ছিলেন?

আব্রাহাম লিংকনের আসল নাম কি

আব্রাহাম লিংকনের আসল নাম ছিল আব্রাহাম লিংকন। তিনি ১৮০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি কেনটাকির হ্যাডলিন্সবার্গে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতামাতার নাম ছিল টমাস লিংকন এবং ন্যান্সি হ্যাঙ্কস লিংকন।

আব্রাহাম লিংকন একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি মাত্র আট বছর বয়সে তার মাকে হারান এবং তার বাবা তাকে এবং তার দুই ভাইকে একা রেখে চলে যান। লিংকন তার শৈশব এবং কৈশোর কাটিয়েছেন কাজ করে এবং পড়াশোনা করে।

লিংকন ১৮৩০ সালে ইলিনয়ের একটি সীমান্ত শহরে চলে যান। সেখানে তিনি আইন অধ্যয়ন শুরু করেন এবং একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন। তিনি ১৮৩৪ সালে ইলিনয় বিধানসভায় নির্বাচিত হন এবং ১৮৪৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসে নির্বাচিত হন।

লিংকন ১৮৫৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে নির্বাচিত হওয়ার জন্য ডেভিড ডগলাসের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই নির্বাচনগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দাসত্বের উপর একটি বড় বিতর্কের সূচনা করেছিল। লিংকন দাসত্বের বিরোধিতা করেছিলেন এবং তিনি ১৮৬০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

লিংকনের রাষ্ট্রপতিত্বের সময়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। লিংকন গৃহযুদ্ধের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং তিনি ১৮৬৫ সালে গৃহযুদ্ধের সমাপ্তির পরে দাসত্বকে অবৈধ ঘোষণা করেন।

লিংকন ১৮৬৫ সালের ১৪ এপ্রিল জর্জিয়ার ফোর্ট সাইডে তার উদ্বোধন থেকে চার দিন পরে জ্যাকব বুথের দ্বারা হত্যা হন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শ্রদ্ধেয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিবেচিত হন।

আব্রাহাম লিংকন কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

আব্রাহাম লিংকন ১৮০৯ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেনটাকি রাজ্যের হ্যাডলিবার্গ কাউন্টির হ্যাডিসন গ্রামের কাছে থর্ন রিভারের তীরে জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মস্থান বর্তমানে একটি ঐতিহাসিক জায়গা হিসাবে সংরক্ষিত রয়েছে।

আব্রাহাম লিংকনের জন্মস্থানটি থর্ন রিভারের তীরে একটি ছোট্ট কাঠের কুঁড়েঘরে ছিল। তার বাবা টমাস লিংকন একজন দরিদ্র কৃষক ছিলেন। আব্রাহাম লিংকন তার শৈশব কাটিয়েছেন এই কুঁড়েঘরে। তিনি খুব ছোট বয়সেই পড়াশোনা শুরু করেন এবং একজন দক্ষ আইনজীবী হওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন। তিনি ১৮৬১ থেকে ১৮৬৫ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ষোড়শ রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি আমেরিকার গৃহযুদ্ধের সময় দাসত্বের অবসান ঘটিয়েছিলেন।

আব্রাহাম লিংকনের জন্মস্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থান। এটি একটি জাতীয় ঐতিহাসিক স্থান হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ।

আব্রাহাম লিংকনের শৈশব কেমন ছিল

আব্রাহাম লিংকনের শৈশব ছিল দারিদ্র্য, কঠোর পরিশ্রম এবং অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ চিন্তাভাবনা দ্বারা চিহ্নিত। তিনি ১৮০৯ সালে কেনটাকির হ্যাডলিন্সবার্গে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতামাতা ছিলেন টমাস লিংকন এবং ন্যান্সি হ্যাঙ্কস লিংকন।

লিংকনের বাবা একজন দরিদ্র কৃষক ছিলেন। তিনি তার পরিবারকে সমর্থন করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতেন, কিন্তু তিনি প্রায়ই ব্যর্থ হতেন। লিংকনের মা ছিলেন একজন শিক্ষিত এবং দয়ালু মহিলা। তিনি তার ছেলেকে পড়াশোনা করতে উৎসাহিত করতেন।

লিংকন মাত্র আট বছর বয়সে তার মাকে হারান। তার বাবা তাকে এবং তার দুই ভাইকে একা রেখে চলে যান। লিংকন তার বাবার সাথে থাকতেন, কিন্তু তারা খুব একটা ভালভাবে মিলতেন না। লিংকন তার শৈশব এবং কৈশোর কাটিয়েছেন কাজ করে এবং পড়াশোনা করে।

লিংকন ১৮৩০ সালে ইলিনয়ের একটি সীমান্ত শহরে চলে যান। সেখানে তিনি আইন অধ্যয়ন শুরু করেন এবং একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন। তিনি ১৮৩৪ সালে ইলিনয় বিধানসভায় নির্বাচিত হন এবং ১৮৪৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভসে নির্বাচিত হন।

লিংকন ১৮৫৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে নির্বাচিত হওয়ার জন্য ডেভিড ডগলাসের বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই নির্বাচনগুলি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দাসত্বের উপর একটি বড় বিতর্কের সূচনা করেছিল। লিংকন দাসত্বের বিরোধিতা করেছিলেন এবং তিনি ১৮৬০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

লিংকনের রাষ্ট্রপতিত্বের সময়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। লিংকন গৃহযুদ্ধের সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং তিনি ১৮৬৫ সালে গৃহযুদ্ধের সমাপ্তির পরে দাসত্বকে অবৈধ ঘোষণা করেন।

লিংকন ১৮৬৫ সালের ১৪ এপ্রিল জর্জিয়ার ফোর্ট সাইডে তার উদ্বোধন থেকে চার দিন পরে জ্যাকব বুথের দ্বারা হত্যা হন। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শ্রদ্ধেয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে বিবেচিত হন।

লিংকনের শৈশব তার পরবর্তী জীবনে গভীর প্রভাব ফেলেছিল। তিনি দারিদ্র্য এবং কঠোর পরিশ্রমের অভিজ্ঞতা থেকে শিখেছিলেন যে জীবন কঠিন হতে পারে, কিন্তু এটি কখনই অসম্ভব নয়। তিনি তার মায়ের কাছ থেকে আশা এবং দয়া সম্পর্কে শিখেছিলেন। এই গুণাবলী তাকে একজন মহান নেতা এবং একজন মানবতার জন্য একজন অগ্রদূত হতে সাহায্য করেছিল।

লিংকনের শৈশবের কিছু উল্লেখযোগ্য ঘটনার মধ্যে রয়েছে:

  • ১৮১০: লিংকন তার মায়ের কাছ থেকে পড়াশোনা শুরু করেন।
  • ১৮১৮: লিংকনের মা মারা যান।
  • ১৮১৯: লিংকন তার বাবার সাথে থাকতে চলে যান।
  • ১৮২৮: লিংকন একটি স্কুলে ভর্তি হন।
  • ১৮৩০: লিংকন ইলিনয়ের একটি সীমান্ত শহরে চলে যান।
  • ১৮৩৪: লিংকন ইলিনয় বিধানসভায় নির্বাচিত হন।

লিংকনের শৈশব একটি কঠিন, কিন্তু ফলপ্রসূ সময় ছিল। তিনি দারিদ্র্য, কঠোর পরিশ্রম এবং অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ চিন্তাভাবনার অভিজ্ঞতা থেকে শিখেছিলেন। এই অভিজ্ঞতা তাকে একজন মহান নেতা এবং একজন মানবতার জন্য একজন অগ্রদূত হতে সাহায্য করেছিল।

আব্রাহাম লিংকনের বিখ্যাত ভাষণ

আব্রাহাম লিংকনের সবচেয়ে বিখ্যাত ভাষণ হল গেটিসবার্গ অ্যাড্রেস। এই ভাষণটি তিনি ১৮৬৩ সালের ১৯ নভেম্বর পেনসালভেনিয়ার গেটিসবার্গে প্রদান করেন। এই ভাষণটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণগুলির মধ্যে একটি।

এই ভাষণে, লিংকন গৃহযুদ্ধের তাৎপর্য এবং একটি মুক্ত এবং ন্যায়সঙ্গত জাতির জন্য তার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করেন। তিনি দাবি করেন যে গৃহযুদ্ধ “একটি নতুন জন্মের ঘোষণা” ছিল এবং যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি জাতি হিসাবে পুনর্জন্ম হয়েছিল। তিনি আরও দাবি করেন যে সকল মানুষ সমান এবং যে দাসত্ব একটি ভুল।

গেটিসবার্গ অ্যাড্রেসটি মাত্র ২৭৩টি শব্দের একটি ছোট ভাষণ ছিল, কিন্তু এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে একটি চিহ্ন রেখে গেছে। এই ভাষণটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র এবং সমতার মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে।

গেটিসবার্গ অ্যাড্রেসের কিছু বিখ্যাত উক্তি হল:

  • “এই জায়গা, যেখানে আমাদের পূর্বপুরুষরা তাদের জীবন দিয়েছেন, একটি নতুন জন্মের ঘোষণা দিয়েছিলেন, যা একটি জাতির জন্য একটি মুক্ত এবং ন্যায়সঙ্গত ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করবে।”
  • “আমরা এখানে দাবি করি যে সকল মানুষ সমানভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে।”
  • “একটি জাতি যা তার মুক্ত মানুষদের রক্ষা করতে পারে না সে একটি জাতি নয়।”

গেটিসবার্গ অ্যাড্রেসটি আমেরিকান ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তকে চিহ্নিত করে। এই ভাষণটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র এবং সমতার মূল্যবোধকে প্রতিফলিত করে এবং এটি আজও বিশ্বব্যাপী অনুপ্রাণিত করে।

আব্রাহাম লিংকনের অন্যান্য বিখ্যাত ভাষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • প্রথম উদ্বোধনী ভাষণ
  • সেকেন্ড উদ্বোধনী ভাষণ
  • প্রথম ইনকোয়ারির উদ্বোধনী ভাষণ
  • দ্বিতীয় ইনকোয়ারির উদ্বোধনী ভাষণ
  • উদ্বাদ

এই ভাষণগুলি লিংকনের দৃষ্টিভঙ্গি এবং বিশ্বাসের একটি বিস্তৃত পরিসরকে প্রতিফলিত করে। তারা তাকে একজন মহান নেতা এবং একজন মানবাধিকার কর্মী হিসাবে চিহ্নিত করে।

আব্রাহাম লিংকন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ষোড়শ রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি একজন মহান নেতা, আইনজীবী, এবং মানবাধিকার কর্মী ছিলেন। তার বিখ্যাত উক্তিগুলি আজও বিশ্বব্যাপী অনুপ্রাণিত করে।

50 টি সেরা আব্রাহাম লিংকনের উক্তি

এখানে 50টি সেরা আব্রাহাম লিংকনের উক্তি রয়েছে:

  1. “আমি বিশ্বাস করি যে মানুষ ভালো। আমি বিশ্বাস করি যে মানুষের মধ্যে একটি সাধারণ ভালো আছে, যা যুদ্ধ এবং হিংসার চেয়ে শক্তিশালী।”
  2. “আমি বিশ্বাস করি যে সব মানুষ সমান। তারা সবাই ঈশ্বরের সন্তান, এবং তারা সবাই সম্মান এবং মর্যাদা পাওয়ার অধিকারী।”
  3. “গৃহযুদ্ধ একটি ভয়ানক জিনিস, কিন্তু এটি প্রয়োজনীয়। আমরা দাসত্বকে অবৈধ ঘোষণা করতে এবং একটি মুক্ত এবং ন্যায়সঙ্গত জাতি তৈরি করতে বাধ্য।”
  4. “আমি বিশ্বাস করি যে গণতন্ত্র বিশ্বের সবচেয়ে ভাল সরকার ব্যবস্থা। এটি একটি সরকার যেখানে জনগণ তাদের সরকারকে বেছে নেয় এবং তাদের সরকার তাদের দায়িত্ব পালন করে।”
  5. “আমি বিশ্বাস করি যে শিক্ষার ক্ষমতা রয়েছে বিশ্বকে একটি ভাল জায়গা করে তুলতে। শিক্ষা মানুষকে তাদের সম্ভাবনাকে সত্যি করতে এবং বিশ্বের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে সাহায্য করতে পারে।”
  6. “আমি বিশ্বাস করি যে সহানুভূতি একটি শক্তিশালী শক্তি। এটি মানুষকে একে অপরের সাথে সংযোগ করতে এবং বিশ্বকে একটি আরও সহানুভূতিশীল জায়গা করে তুলতে সাহায্য করতে পারে।”
  7. “আমি বিশ্বাস করি যে শান্তি একটি লক্ষ্য যা আমরা সবসময় চেষ্টা করা উচিত। যুদ্ধ ভয়ানক জিনিস, এবং এটি সবসময় একটি বিকল্প নয়।”
  8. “আমি বিশ্বাস করি যে ন্যায়বিচার একটি মৌলিক মানবাধিকার। প্রত্যেকেরই ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে, নির্বিশেষে তাদের জাতি, ধর্ম, বা সামাজিক অবস্থা।”
  9. “আমি বিশ্বাস করি যে সত্য সবসময় জয়ী হয়। সত্যকে কখনই দমন করা যায় না, এবং এটি সবসময় শেষ পর্যন্ত জিতবে।”
  10. “আমি বিশ্বাস করি যে প্রেম সবকিছুর চেয়ে শক্তিশালী। প্রেম মানুষকে একে অপরের সাথে সংযোগ করতে এবং বিশ্বকে একটি ভাল জায়গা করে তুলতে সাহায্য করতে পারে।”
  11. “আমি বিশ্বাস করি যে প্রতিটি মানুষ একটি সুযোগের অধিকারী। প্রত্যেকেরই সফল হওয়ার এবং তাদের সম্ভাবনাকে সত্যি করার সুযোগ থাকা উচিত।”
  12. “আমি বিশ্বাস করি যে ভবিষ্যৎ আমাদের হাতে। আমরা যে পৃথিবী তৈরি করতে চাই তা আমরা তৈরি করতে পারি।”
  13. “আমি বিশ্বাস করি যে আমরা সবসময় একটি ভাল জায়গায় পৌঁছাতে পারি। আমরা সবসময় একটি আরও ন্যায়সঙ্গত, আরও সহানুভূতিশীল, এবং আরও শান্ত বিশ্ব তৈরি করতে পারি।”
  14. “আমি বিশ্বাস করি যে আমরা সবাই মিলে কাজ করলে আমরা সবকিছু অর্জন করতে পারি। আমরা বিশ্বকে একটি ভাল জায়গা করে তুলতে পারি।”
  15. “আমি বিশ্বাস করি যে আমরা সবাই সম্ভাবনা। আমরা সবাই বিশ্বকে একটি ভাল জায়গা করে তুলতে পারি।”

এই উক্তিগুলি লিংকনের দৃষ্টিভঙ্গি এবং বিশ্বাসের একটি বিস্তৃত পরিসরকে প্রতিফলিত করে। তারা তাকে একজন মহান নেতা এবং একজন মানবাধিকার কর্মী হিসাবে চিহ্নিত করে।

আব্রাহাম লিংকনের উক্তিগুলি আজও অনুপ্রাণিত করে কারণ তারা আমাদেরকে সৎ হতে, অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে এবং একটি ভাল বিশ্ব তৈরি করার জন্য কাজ করতে বলে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *