বাজুস কর্তৃক বাংলাদেশ আজকে স্বর্ণের দাম কত
- ২২ ক্যারেট (হলমার্ক) প্রতি গ্রাম: ৮,৩২০ টাকা
- ২১ ক্যারেট (হলমার্ক) প্রতি গ্রাম: ৮,২৩০ টাকা
- ১৮ ক্যারেট (হলমার্ক) প্রতি গ্রাম: ৭,০৫০ টাকা
- সনাতন পদ্ধতির প্রতি গ্রাম: ৫,৮৮০ টাকা
এই দামগুলো প্রতি ভরিতে ১০ গ্রাম হিসেবে গণনা করা হয়েছে।
বাজুস হল বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি বাংলাদেশের একমাত্র স্বর্ণের দাম নির্ধারণকারী সংস্থা। বাজুস প্রতি সপ্তাহে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে।
বাংলাদেশে এক ভরি সোনার দাম কত?
আজ ২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর, বাংলাদেশে এক ভরি সোনার দাম নিম্নরূপ:
- ২২ ক্যারেট (হলমার্ক): ১ লাখ ৫৪৪ টাকা
- ২১ ক্যারেট (হলমার্ক): ১ লাখ ৪৭৫৮ টাকা
- ১৮ ক্যারেট (হলমার্ক): ১ লাখ ৪১০০ টাকা
- সনাতন পদ্ধতির: ৯৮৫৭০ টাকা
এই দামগুলো প্রতি ভরিতে ১০ গ্রাম হিসেবে গণনা করা হয়েছে।
বাজুস হল বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি বাংলাদেশের একমাত্র স্বর্ণের দাম নির্ধারণকারী সংস্থা। বাজুস প্রতি সপ্তাহে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে।
উল্লেখ্য যে, এই দামগুলো হল মাত্র একটি নির্ধারিত দাম। বিভিন্ন জুয়েলার্স তাদের নিজস্ব ইচ্ছামতো দাম নির্ধারণ করতে পারে।
22 ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম কত Today?
বাজুস হল বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি বাংলাদেশের একমাত্র স্বর্ণের দাম নির্ধারণকারী সংস্থা। বাজুস প্রতি সপ্তাহে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে।
উল্লেখ্য যে, এই দামগুলো হল মাত্র একটি নির্ধারিত দাম। বিভিন্ন জুয়েলার্স তাদের নিজস্ব ইচ্ছামতো দাম নির্ধারণ করতে পারে।
এক বছরে সোনার দাম বেড়েছে ১৩ হাজার টাকা
আজ, ২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর, একই মানের সোনার ভরির দাম ১ লাখ ৫৪৪ টাকা। অর্থাৎ, এক বছরে সোনার দাম বেড়েছে ১৩ হাজার টাকা।
সোনার দাম বৃদ্ধির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বৃদ্ধি: আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের বাজারেও সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
- বাংলাদেশের মুদ্রার অবমূল্যায়ন: বাংলাদেশের মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
- চাহিদার তুলনায় সরবরাহের ঘাটতি: সোনার চাহিদার তুলনায় সরবরাহের ঘাটতির কারণে সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
সোনার দাম বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে সাধারণ মানুষের জন্য সোনার গহনা কেনা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১০ বছরে দেশে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৮২%
হ্যাঁ, ১০ বছরে দেশে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৮২%। ২০১০ সালের ২৪ অক্টোবর, বাজুস কর্তৃক নির্ধারিত ২২ ক্যারেট স্বর্ণের ভরির দাম ছিল ৩৮ হাজার ৩৭৫ টাকা।
আজ, ২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর, একই মানের সোনার ভরির দাম ১ লাখ ৫৪৪ টাকা। অর্থাৎ, ১০ বছরে সোনার দাম বেড়েছে ১ লাখ ১৬০৯ টাকা, যা মোট দামের ৮২%।
সোনার দাম বৃদ্ধির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বৃদ্ধি: আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের বাজারেও সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
- বাংলাদেশের মুদ্রার অবমূল্যায়ন: বাংলাদেশের মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
- চাহিদার তুলনায় সরবরাহের ঘাটতি: সোনার চাহিদার তুলনায় সরবরাহের ঘাটতির কারণে সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।
সোনার দাম বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে সাধারণ মানুষের জন্য সোনার গহনা কেনা কঠিন হয়ে পড়েছে।
গহনা কিনতে আর চিন্তা কীসের
গহনা কিনতে চিন্তা করার কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- মূল্য: সোনার দাম বৃদ্ধির কারণে গহনার দামও বেড়েছে। এটি গহনা কেনার জন্য একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
- নকল: বাজারে অনেক নকল গহনা পাওয়া যায়। নকল গহনা কেনার ঝুঁকি রয়েছে।
- রক্ষণাবেক্ষণ: গহনা পরিষ্কার এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা প্রয়োজন। এটি একটি অতিরিক্ত খরচ।
তবে, গহনা কেনার কিছু সুবিধাও রয়েছে। গহনা একটি বিনিয়োগ হতে পারে। এটি একটি সুন্দর এবং মূল্যবান জিনিস যা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে পরা যেতে পারে।
গহনা কেনার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত:
- বাজেট: আপনার বাজেট কী? আপনার বাজেট অনুযায়ী গহনা কেনার চেষ্টা করুন।
- নকশা: আপনি কী ধরনের গহনা পছন্দ করেন? আপনার ব্যক্তিত্ব এবং পছন্দের সাথে মানানসই গহনা বেছে নিন।
- মান: গহনার মান নিশ্চিত করুন। আসল সোনার গহনা কেনার চেষ্টা করুন।
আপনি যদি গহনা কিনতে চান তবে একটি ভাল জুয়েলার্স থেকে কেনার পরামর্শ দেওয়া হয়। একটি ভাল জুয়েলার্স আপনাকে সঠিক গহনা বেছে নিতে এবং নকল গহনা থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করতে পারে।
নিম্নলিখিত টিপসগুলি আপনাকে গহনা কেনার সময় আপনার অর্থ বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে:
- অফ-সিজনে কেনাকাটা করুন: সোনার দাম সাধারণত উচ্চ মৌসুমে বেশি থাকে। তাই, অফ-সিজনে কেনাকাটা করলে আপনি সাশ্রয় করতে পারেন।
- সম্পর্কিত জুয়েলার্স থেকে কেনাকাটা করুন: কিছু জুয়েলার্স তাদের পুরানো গহনা বিক্রি করে। আপনি যদি সৌভাগ্যবান হন তবে আপনি একটি ভাল দামে একটি ভাল মানের গহনা পেতে পারেন।
- অনলাইনে কেনাকাটা করুন: অনলাইনে কেনাকাটা করলে আপনি বিভিন্ন দোকানের দাম তুলনা করতে পারেন এবং সেরা দাম পেতে পারেন।
আপনি যদি সঠিকভাবে গহনা কিনতে পারেন তবে এটি একটি বিনিয়োগ হতে পারে যা আপনার জীবনে অনেক বছর ধরে স্থায়ী হবে।