গেইলের অবসর নিয়ে যা বলছে উইন্ডিজ বোর্ড
গেইলের অবসর নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান রিকি স্কেরিট বলেছেন, “গেইল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটে অনেক অবদান রেখেছেন।
আমরা তার অবসর নিয়ে দুঃখিত, কিন্তু আমরা বুঝতে পারি যে এটা তার জন্য সঠিক সময়।”
স্কেরিট আরও বলেন, “গেইল একজন দুর্দান্ত ব্যাটসম্যান। তিনি তার ক্যারিয়ারে অনেক রেকর্ড গড়েছেন। তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন।”
গেইল ২০০০ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক করেন। তিনি ১০৩টি টেস্ট, ৩০১টি ওয়ানডে এবং ৭৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন।
টেস্টে ১৫টি সেঞ্চুরি এবং ৩৭টি ফিফটির সাহায্যে তিনি ৭ হাজার ২১৪ রান করেছেন। ওয়ানডেতে ২৫টি সেঞ্চুরি এবং ৫৪টি ফিফটির সাহায্যে করেছেন ১০ হাজার ৪৮০ রান। আর টি-টোয়েন্টিতে ২টি সেঞ্চুরি এবং ১৪টি ফিফটির সাহায্যে করেছেন ১ হাজার ৯৬১ রান।
গেইল ২০২১ সালের ৬ নভেম্বর টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। এরপর তিনি ২০২২ সালের রবিবার অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
বিপিএল খেলা হচ্ছে না ক্রিস গেইলের
হ্যাঁ, ঠিক তাই। ২০২৩ সালের বিপিএল খেলা হচ্ছে না ক্রিস গেইলের। তিনি ফরচুন বরিশাল দলের হয়ে খেলার কথা ছিল, কিন্তু শেষ মুহূর্তে তিনি দল থেকে সরে দাঁড়ান।
গেইল নিজেই তার ফেসবুক পেজে একটি পোস্টে এই খবরটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “আমি বিপিএল খেলতে পারছি না। আমি দুঃখিত যে আমি আমার ভক্তদের এই নিয়ে হতাশ করতে পারছি।”
গেইল বলেন, “আমি গত দুই বছর ধরে বিপিএল খেলছিলাম। আমি এই টুর্নামেন্ট এবং বাংলাদেশের দর্শকদের খুব উপভোগ করেছি। কিন্তু এবার আমি খেলতে পারছি না।”
গেইল বলেন, “আমি আমার পরিবারের সাথে সময় কাটাতে চাই। আমি আমার সন্তানদের সাথে কিছুটা সময় কাটাতে চাই।”
গেইল ২০১৭ সালে বিপিএল খেলা শুরু করেন। তিনি ফরচুন বরিশাল, রংপুর রাইডার্স এবং কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে খেলেছেন। তিনি বিপিএলে মোট ১৪টি ম্যাচ খেলে ৬৩৭ রান করেছেন। তার সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৮৫ রান।
গেইল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ১০৩টি টেস্ট, ৩০১টি ওয়ানডে এবং ৭৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন।
টেস্টে ১৫টি সেঞ্চুরি এবং ৩৭টি ফিফটির সাহায্যে তিনি ৭ হাজার ২১৪ রান করেছেন। ওয়ানডেতে ২৫টি সেঞ্চুরি এবং ৫৪টি ফিফটির সাহায্যে করেছেন ১০ হাজার ৪৮০ রান। আর টি-টোয়েন্টিতে ২টি সেঞ্চুরি এবং ১৪টি ফিফটির সাহায্যে করেছেন ১ হাজার ৯৬১ রান।
ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত ক্রিস গেইলের
ক্রিস গেইল ২০২৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। তিনি বিশ্বকাপের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাবেন বলে জানান।
গেইল বলেন, “আমি আমার দেশের হয়ে খেলতে পেরে গর্বিত। আমি এই সময়টা উপভোগ করেছি। কিন্তু এখন আমার সময় এসেছে নতুনদের সুযোগ দেওয়ার।”
গেইল ২০০০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক করেন। তিনি ৩০১টি ওয়ানডে ম্যাচে ১০ হাজার ৪৮০ রান করেছেন। তিনি ২৫টি সেঞ্চুরি এবং ৫৪টি ফিফটি হাঁকিয়েছেন।
গেইল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তিনি ওয়ানডে ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড গড়েছেন। তিনি ৬৬৩টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন।
গেইলকে তার অবসর নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড এবং তার ভক্তরা অভিনন্দন জানিয়েছেন।
গেইল অবসরের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার পর তার কিছু উক্তি:
- “আমি আমার দেশের হয়ে খেলতে পেরে গর্বিত। আমি এই সময়টা উপভোগ করেছি। কিন্তু এখন আমার সময় এসেছে নতুনদের সুযোগ দেওয়ার।”
- “আমি ওয়ানডে ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড গড়েছি। এটা আমার জন্য একটি বড় অর্জন।”
- “আমি ক্রিকেটকে ভালোবাসি। আমি ভবিষ্যতে ক্রিকেটের সাথে যুক্ত থাকতে চাই।”
হ্যাঁ, ঠিক তাই। ক্রিস গেইল বলেছেন যে তিনি তার প্রাপ্য সম্মানটুকু পাননি। তিনি বলেন যে গত কয়েক মৌসুম ধরে তাকে যথাযথ আচরণ করা হচ্ছে না।
গেইল ২০২২ সালের মে মাসে আইপিএল-এর নিলাম থেকে সরে দাঁড়ান। তিনি বলেন যে তাকে তার প্রাপ্য সম্মানটুকু দেওয়া হচ্ছে না।
গেইল বলেন, “গত কয়েক বছরে আইপিএলে আমি বুঝতে পেরেছি আমার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করা হয়নি। তখন আমি ভেবেছিলাম, ‘ঠিক আছে, খেলা ও আইপিএলে এত কিছু করার পরও যদি আপনি প্রাপ্য সম্মান না পান তবে ঠিক আছে, আমি মেগা নিলামে আমার নাম অন্তর্ভুক্ত করব না।’ আমি তাতাকে ছেড়ে যাওয়ার একমাত্র কারণ ছিল।”
গেইল আরও বলেন, “ক্রিকেটের পরেও জীবন আছে এবং আমি সেটার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি।”
গেইল ২০২১ সালের ৬ নভেম্বর টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। এরপর তিনি ২০২২ সালের রবিবার অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
গেইল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ১০৩টি টেস্ট, ৩০১টি ওয়ানডে এবং ৭৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন।
টেস্টে ১৫টি সেঞ্চুরি এবং ৩৭টি ফিফটির সাহায্যে তিনি ৭ হাজার ২১৪ রান করেছেন। ওয়ানডেতে ২৫টি সেঞ্চুরি এবং ৫৪টি ফিফটির সাহায্যে করেছেন ১০ হাজার ৪৮০ রান। আর টি-টোয়েন্টিতে ২টি সেঞ্চুরি এবং ১৪টি ফিফটির সাহায্যে করেছেন ১ হাজার ৯৬১ রান।
ক্রিস গেইল, বিতর্কের বিশ্বসেরা রাজা
হ্যাঁ, ক্রিস গেইলকে নিঃসন্দেহে বিতর্কের বিশ্বসেরা রাজা বলা যেতে পারে। তার ক্যারিয়ারে তিনি অনেকবার নানা রকম আলোচিত ও বিতর্কিত ঘটনার জন্ম দিয়েছেন, যা সংবাদ মাধ্যমে মুখরোচক সব শিরোনামের জন্ম দিয়েছে।
গেইলের ক্যারিয়ারের কিছু উল্লেখযোগ্য বিতর্কিত ঘটনা:
- ২০০৮ সালে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একটি টেস্ট ম্যাচে, তিনি একজন অস্ট্রেলীয় দর্শকের সাথে তর্ক করেছিলেন।
- ২০১১ সালে, আইপিএলে, তিনি একজন ভারতীয় দর্শকের সাথে তর্ক করেছিলেন।
- ২০১২ সালে, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময়, তিনি শ্রীলঙ্কার একটি হোটেল কক্ষে তিনজন ব্রিটিশ তরুণীর সাথে আপত্তিজনক অবস্থায় ধরা পড়েছিলেন।
- ২০১৮ সালে, তিনি একটি টুইট করেছিলেন যা অনেকের কাছে বর্ণবাদী বলে মনে হয়েছিল।
গেইল তার বিতর্কিত আচরণের জন্য সমালোচিত হয়েছেন, কিন্তু তিনি তার ভক্তদের কাছে একজন প্রিয় ক্রিকেটার। তার মারকুটে ব্যাটিং এবং তার মজাদার ব্যক্তিত্ব তাকে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় করে তুলেছে।
গেইল তার বিতর্কিত আচরণের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন, কিন্তু তিনি বলেছেন যে তিনি একজন স্বাধীন চিন্তাবিদ এবং তিনি যেভাবে চান সেভাবেই জীবনযাপন করতে চান।
গেইল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তিনি তার ব্যাটিং দিয়ে বিশ্বকে বিমোহিত করেছেন, কিন্তু তার বিতর্কিত আচরণ তাকে সবসময় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রেখেছে।
T-20 তে প্রথম ১৪ হাজার রানের গণ্ডী পেরোলেন ক্রিস গেইল
হ্যাঁ, ঠিক তাই। ক্রিস গেইল ২০২১ সালের ১৩ জুলাই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১৪ হাজার রানের মাইলফলক পেরিয়ে যান। তিনিই বিশ্ব ক্রিকেটের একমাত্র ব্যক্তিত্ব যিনি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১৪ হাজার রানের গণ্ডী পেরোলেন।
গেইল ২০০৪ সালে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি ৪৩১টি ম্যাচে ৪২৩ ইনিংস খেলে মোট ১৪ হাজার ৯৬১ রান করেছেন। তিনি ৪টি সেঞ্চুরি এবং ১৪টি ফিফটি হাঁকিয়েছেন।
গেইল তার মারকুটে ব্যাটিং দিয়ে বিশ্বকে বিমোহিত করেছেন। তিনি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে বিবেচিত হন।
গেইল ২০২১ সালের ৬ নভেম্বর টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট থেকে অবসর নেন।
ব্যাট-বল ছেড়ে কী করছেন ক্রিস গেইল
ব্যাট-বল ছেড়ে ক্রিস গেইল এখন তার পরিবারের সাথে সময় কাটাচ্ছেন। তিনি তার ব্যবসার দিকে মনোনিবেশ করছেন এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করছেন।
গেইল ২০২৩ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। এরপর তিনি ২০২২ সালের রবিবার অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেন।
গেইল অবসরের পর তার পরিবারের সাথে সময় কাটাতে চান বলে জানান। তিনি বলেন, “আমি আমার সন্তানদের সাথে কিছুটা সময় কাটাতে চাই।”
গেইল তার ব্যবসার দিকেও মনোনিবেশ করছেন। তিনি একটি ক্রীড়া সামগ্রী কোম্পানির মালিক। তিনি এই কোম্পানির উন্নয়নে কাজ করছেন।
গেইল বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণ করছেন। তিনি বিভিন্ন ক্রিকেট টুর্নামেন্টে বিশ্লেষক হিসেবে কাজ করছেন। তিনি বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দিয়েও তার অভিজ্ঞতা শেয়ার করছেন।
গেইল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার। তিনি তার ক্যারিয়ারে অনেক রেকর্ড গড়েছেন। তিনি ক্রিকেটের ইতিহাসে একজন অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে থাকবেন।