বর্গ কাকে বলে ? এর বৈশিষ্ট্য সমূহ কি কি?

বর্গ বলতে এমন একটি চতুর্ভুজকে বোঝায় যার চারটি বাহু পরস্পর সমান এবং চারটি কোণ পরস্পর সমান। বর্গ একটি সমবাহু ও সমকোণী চতুর্ভুজ।

বর্গের বৈশিষ্ট্যগুলি হল:

  • বর্গের চারটি বাহু পরস্পর সমান।
  • বর্গের চারটি কোণ পরস্পর সমান এবং প্রত্যেকটি কোণের পরিমাপ 90°।
  • বর্গের কর্ণদুটির দৈর্ঘ্য সমান এবং পরস্পরকে সমদ্বিখণ্ডিত করে।

বর্গের কয়েকটি উদাহরণ হল:

  • একটি টেবিলের উপরে থাকা কাগজ
  • একটি স্কুলের টেবিল
  • একটি রুমের মেঝে
  • একটি পতাকা
  • একটি ক্রিকেট খেলার বল

বর্গের বিভিন্ন ব্যবহার রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, বর্গকে বিভিন্ন ধরনের গৃহস্থালীর সামগ্রী তৈরিতে ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  • টেবিল
  • চেয়ার
  • বিছানা
  • দরজা
  • জানালা

বর্গকে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলাতেও ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • টেনিস
  • বাস্কেটবল

বর্গকে বিভিন্ন ধরনের শিল্পকর্মেও ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  • পেইন্টিং
  • ভাস্কর্য
  • স্থাপত্য

বর্গ হল একটি গুরুত্বপূর্ণ জ্যামিতিক আকৃতি যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্নভাবে ব্যবহৃত হয়।

বর্গ একটি কি?

বর্গ একটি জ্যামিতিক আকৃতি। এটি একটি চতুর্ভুজ, যার চারটি বাহু পরস্পর সমান এবং চারটি কোণ পরস্পর সমান। বর্গের প্রত্যেকটি কোণের পরিমাপ 90°।

বর্গকে সমবাহু ও সমকোণী চতুর্ভুজ বলা হয়।

বর্গের বৈশিষ্ট্যগুলি হল:

  • বর্গের চারটি বাহু পরস্পর সমান।
  • বর্গের চারটি কোণ পরস্পর সমান এবং প্রত্যেকটি কোণের পরিমাপ 90°।
  • বর্গের কর্ণদুটির দৈর্ঘ্য সমান এবং পরস্পরকে সমদ্বিখণ্ডিত করে।

বর্গের কয়েকটি উদাহরণ হল:

  • একটি টেবিলের উপরে থাকা কাগজ
  • একটি স্কুলের টেবিল
  • একটি রুমের মেঝে
  • একটি পতাকা
  • একটি ক্রিকেট খেলার বল

বর্গের বিভিন্ন ব্যবহার রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, বর্গকে বিভিন্ন ধরনের গৃহস্থালীর সামগ্রী তৈরিতে ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  • টেবিল
  • চেয়ার
  • বিছানা
  • দরজা
  • জানালা

বর্গকে বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলাতেও ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  • ক্রিকেট
  • ফুটবল
  • টেনিস
  • বাস্কেটবল

বর্গকে বিভিন্ন ধরনের শিল্পকর্মেও ব্যবহার করা হয়, যেমন:

  • পেইন্টিং
  • ভাস্কর্য
  • স্থাপত্য

সুতরাং, বর্গ একটি জ্যামিতিক আকৃতি, যা একটি চতুর্ভুজ, যার চারটি বাহু পরস্পর সমান এবং চারটি কোণ পরস্পর সমান। বর্গের প্রত্যেকটি কোণের পরিমাপ 90°।

বর্গ হল একটি সমবাহু ও সমকোণী চতুর্ভুজ। বর্গের বিভিন্ন ধরনের পরিচয় নিচে দেওয়া হল:

  • বর্গের পরিসীমা: বর্গের পরিসীমা হল বর্গের চারটি বাহুর দৈর্ঘ্যের সমষ্টি। বর্গের পরিসীমা = 4a

  • বর্গের ক্ষেত্রফল: বর্গের ক্ষেত্রফল হল বর্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের গুণফল। বর্গের ক্ষেত্রফল = a²

  • বর্গের কর্ণের দৈর্ঘ্য: বর্গের কর্ণের দৈর্ঘ্য হল বর্গের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের বর্গের সমষ্টির বর্গমূল। বর্গের কর্ণের দৈর্ঘ্য = √(a² + a²) = √2a

  • বর্গের তির্যক: বর্গের তির্যক হল বর্গের একটি কোণা থেকে বিপরীত কোণ পর্যন্ত বিস্তৃত সরলরেখা। বর্গের তির্যকের দৈর্ঘ্য = বর্গের কর্ণের দৈর্ঘ্য

  • বর্গের অন্তর্লিখিত বৃত্তের ব্যাসার্ধ: বর্গের অন্তর্লিখিত বৃত্ত হল বর্গের চারটি শীর্ষবিন্দুকে সংযোগ করে প্রাপ্ত বৃত্ত। বর্গের অন্তর্লিখিত বৃত্তের ব্যাসার্ধ = a/√2

  • বর্গের পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ: বর্গের পরিবৃত্ত হল বর্গের চারটি বাহুর বহির্ভাগে স্পর্শ করে প্রাপ্ত বৃত্ত। বর্গের পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ = a/√2

বর্গের বিভিন্ন ধরনের পরিচয়ের ব্যবহার

বর্গের বিভিন্ন ধরনের পরিচয়ের ব্যবহার বিভিন্ন ক্ষেত্রে করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, বর্গের পরিসীমা ও ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে বর্গের পরিচয় ব্যবহার করা হয়। বর্গের কর্ণের দৈর্ঘ্য নির্ণয় করতেও বর্গের পরিচয় ব্যবহার করা হয়।

বর্গের তির্যক নির্ণয় করতেও বর্গের পরিচয় ব্যবহার করা হয়। বর্গের অন্তর্লিখিত বৃত্তের ব্যাসার্ধ নির্ণয় করতেও বর্গের পরিচয় ব্যবহার করা হয়। বর্গের পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ নির্ণয় করতেও বর্গের পরিচয় ব্যবহার করা হয়।

বর্গের বিভিন্ন ধরনের পরিচয়ের উদাহরণ

বর্গের বিভিন্ন ধরনের পরিচয়ের উদাহরণ নিচে দেওয়া হল:

  • একটি বর্গের দৈর্ঘ্য 5 সেমি হলে, বর্গের পরিসীমা কত?

উত্তর:

বর্গের পরিসীমা = 4a

5 সেমি

= 4 × 5 সেমি

= 20 সেমি

সুতরাং, বর্গের পরিসীমা 20 সেমি।

  • একটি বর্গের ক্ষেত্রফল 25 বর্গসেমি হলে, বর্গের দৈর্ঘ্য কত?

উত্তর:

বর্গের ক্ষেত্রফল = a²

25 বর্গসেমি

= a²

a² = 25 বর্গসেমি

a = √25 বর্গসেমি

a = 5 সেমি

সুতরাং, বর্গের দৈর্ঘ্য 5 সেমি।

  • একটি বর্গের কর্ণের দৈর্ঘ্য 10 সেমি হলে, বর্গের দৈর্ঘ্য কত?

উত্তর:

বর্গের কর্ণের দৈর্ঘ্য = √2a

10 সেমি

= √2a

a = 10 সেমি / √2

a = 5√2 সেমি

সুতরাং, বর্গের দৈর্ঘ্য 5√2 সেমি।

এইভাবে, বর্গের বিভিন্ন ধরনের পরিচয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।

বর্গ কত ডিগ্রি?

বর্গের প্রতিটি কোণের পরিমাপ ৯০ ডিগ্রি। বর্গ একটি সমবাহু ও সমকোণী চতুর্ভুজ, তাই এর প্রতিটি কোণের পরিমাপ ৯০ ডিগ্রি।

বর্গের চারটি বাহু পরস্পর সমান এবং চারটি কোণ পরস্পর সমান। বর্গের প্রত্যেকটি কোণ সমকোণী, অর্থাৎ প্রতিটি কোণের পরিমাপ ৯০ ডিগ্রি।

সুতরাং, বর্গের প্রতিটি কোণের পরিমাপ ৯০ ডিগ্রি

বর্গের একক ও বর্গের এককের মধ্যে পার্থক্য কি

বর্গের একক বলতে একটি বর্গের একটি বাহুর দৈর্ঘ্যকে বোঝায়। বর্গের এককের একক বলতে একটি বর্গের একটি বাহুর দৈর্ঘ্যের একককে বোঝায়।

বর্গের একক হল একটি পরিমাপ

বর্গের এককের একক হল একটি দৈর্ঘ্যের একক

বর্গের একক সাধারণত সেমি, মিটার, ফুট, ইত্যাদি এককে প্রকাশ করা হয়।

বর্গের এককের একক সাধারণত সেমি, মিটার, ফুট, ইত্যাদি এককে প্রকাশ করা হয়।

উদাহরণ:

  • একটি বর্গের একক 5 সেমি।
  • একটি বর্গের এককের একক 1 মিটার।

উদাহরণ:

  • একটি বর্গের একক 5 সেমি।
  • একটি বর্গের এককের একক 1 মিটার।

সংক্ষেপে, বর্গের একক হল একটি পরিমাপ, এবং বর্গের এককের একক হল একটি দৈর্ঘ্যের একক।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *