কংলাক পাহাড় বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নে অবস্থিত। এই পাহাড়টি সাজেক ভ্যালির সর্বোচ্চ চূড়া হিসেবে পরিচিত। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা প্রায় ১৮০০ ফুট।
কেন কংলাক পাহাড় এত বিখ্যাত?
- মেঘের সাথে খেলা: কংলাক পাহাড়ের অন্যতম আকর্ষণ হল এর মেঘের সাথে খেলা। প্রায়শই এই পাহাড় মেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকে, আবার কখনো মেঘের উপর উঁকি দেয়। এই দৃশ্যটি সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
- সাজেক ভ্যালির সর্বোচ্চ চূড়া: সাজেক ভ্যালিতে এসে কংলাক পাহাড়ে না উঠলে যেন ভ্রমণ অসম্পূর্ণই থেকে যায়। পাহাড়ের চূড়া থেকে সাজেক ভ্যালির বিশাল একটা অংশ দেখা যায়।
- প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: চারদিকে সবুজ পাহাড়, স্বচ্ছ নদী এবং মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ কংলাক পাহাড়কে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
- সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: কংলাক পাহাড়ের আশেপাশে লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বসবাস। তাদের জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতি পর্যটকদের জন্য আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
কংলাক পাহাড়ে যাওয়ার উপায়:
- সড়কপথে: সাজেক ভ্যালিতে যাওয়ার জন্য রাঙ্গামাটি সদর থেকে বাস বা মাইক্রোবাস পাওয়া যায়। সাজেক থেকে কংলাক পাহাড়ে হেঁটে বা জিপে যাওয়া যায়।
- ট্রেকিং: সাজেকের হেলিপ্যাড থেকে প্রায় ৪০ মিনিট ট্রেকিং করে কংলাকপাড়ায় যেতে হয়।
কংলাক পাহাড়ে যাওয়ার আগে কিছু কথা:
- সর্বোত্তম সময়: শীতকালে কংলাক পাহাড়ে যাওয়া সবচেয়ে উপযুক্ত।
- বস্তুপত্র: যাওয়ার আগে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার, পানি, টর্চলাইট এবং গরম কাপড় নিয়ে নিন।
- পরিবেশ: পরিবেশ সংরক্ষণে সাহায্য করুন। কোনো ধরনের আবর্জনা ফেলে না যান।
কংলাক পাহাড়ে গিয়ে আপনি অবশ্যই মনোমুগ্ধ হবেন প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যে।
Konglak Hill, Sajek Valley
কংলাক পাহাড় কোথায় অবস্থিত
কংলাক পাহাড় বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত সুন্দর ও জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। এটি অবস্থিত রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নে। সাজেক ভ্যালির সর্বোচ্চ চূড়া হিসেবে পরিচিত এই পাহাড়টি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৮০০ ফুট উঁচু।
কেন কংলাক পাহাড় এত বিখ্যাত?
- মেঘের সাথে খেলা: কংলাক পাহাড়ের অন্যতম আকর্ষণ হল এর মেঘের সাথে খেলা। প্রায়শই এই পাহাড় মেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকে, আবার কখনো মেঘের উপর উঁকি দেয়। এই দৃশ্যটি সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
- সাজেক ভ্যালির সর্বোচ্চ চূড়া: সাজেক ভ্যালিতে এসে কংলাক পাহাড়ে না উঠলে যেন ভ্রমণ অসম্পূর্ণই থেকে যায়। পাহাড়ের চূড়া থেকে সাজেক ভ্যালির বিশাল একটা অংশ দেখা যায়।
- প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: চারদিকে সবুজ পাহাড়, স্বচ্ছ নদী এবং মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ কংলাক পাহাড়কে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
- সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: কংলাক পাহাড়ের আশেপাশে লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বসবাস। তাদের জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতি পর্যটকদের জন্য আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
কংলাক পাহাড় উচ্চতা
কংলাক পাহাড় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৮০০ ফুট উঁচু।
কংলাক পাহাড় সম্পর্কে আরো কিছু জানতে চান?
- অবস্থান: বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক ইউনিয়নে।
- বিশেষত্ব: সাজেক ভ্যালির সর্বোচ্চ চূড়া। মেঘের সাথে খেলা, সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং বিভিন্ন নৃগোষ্ঠীর বসবাস এই পাহাড়কে অনন্য করে তুলেছে।
- যাওয়ার উপায়: সাজেক ভ্যালি পর্যন্ত বাস বা মাইক্রোবাসে যাওয়া যায়। সেখান থেকে হেঁটে বা জিপে কংলাক পাহাড়ে উঠতে হয়।
সাজেকের চূড়ায় স্বর্গের টুকরো: কংলাকপাড়া
সাজেক নাম শুনলেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে মনোরম এক প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ছবি। আর এই সাজেকের সর্বোচ্চ শিখরে অবস্থিত কংলাকপাড়া সত্যিই একখণ্ড স্বর্গ।
কেন কংলাকপাড়া এত বিখ্যাত?
- মেঘের সাথে খেলা: কংলাকপাড়া মেঘের সাথে খেলা করে। প্রায়শই এই পাহাড় মেঘের আড়ালে লুকিয়ে থাকে, আবার কখনো মেঘের উপর উঁকি দেয়। এই দৃশ্যটি সত্যিই মনোমুগ্ধকর।
- প্রাকৃতিক সৌন্দর্য: চারদিকে সবুজ পাহাড়, স্বচ্ছ নদী এবং মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ কংলাকপাড়াকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
- সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: কংলাকপাড়ায় লুসাই ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বসবাস। তাদের জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতি পর্যটকদের জন্য আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
- ট্রেকিংয়ের আনন্দ: সাজেকের হেলিপ্যাড থেকে প্রায় ৪০ মিনিট ট্রেকিং করে কংলাকপাড়ায় যেতে হয়। এই ট্রেকিং এর মাধ্যমে আপনি প্রকৃতির খুব কাছাকাছি যেতে পারবেন।
কংলাকপাড়ায় যাওয়ার সেরা সময়
- শীতকাল: শীতকালে কংলাকপাড়ায় যাওয়া সবচেয়ে উপযুক্ত। এই সময় আবহাওয়া খুবই স্বচ্ছ এবং সুন্দর।
কংলাকপাড়ায় যাওয়ার আগে কিছু কথা
- পোশাক: গরম কাপড়, ট্রেকিং শু, রেইনকোট ইত্যাদি নিয়ে যাওয়া ভালো।
- খাবার: পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার এবং পানি নিয়ে যান।
- পরিবেশ: পরিবেশ সংরক্ষণে সাহায্য করুন। কোনো ধরনের আবর্জনা ফেলে না যান।
কংলাকপাড়া আপনার জন্য কেন অপেক্ষা করছে?
- প্রকৃতির কোলে শান্তি খুঁজে পাবেন।
- নতুন নতুন মানুষের সাথে পরিচয় হবে।
- সুন্দর সুন্দর ছবি তুলতে পারবেন।
- এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন।
কংলাকপাড়া আপনাকে ডাকছে, তাহলে আর দেরি কেন?