বিশ্বের সকল ব্লগার, এসইও এক্সপার্ট এবং ডিজিটাল মার্কেটিং ম্যানেজারদের প্রধান লক্ষ্য থাকে তাদের ওয়েবসাইট অথবা পেইজকে গুগলের প্রথম পেজে রেঙ্ক করানো। কোন ওয়েবসাইটের কনটেন্টকে অপ্টিমাইজ করার অনেক ধরনের উপায় আছে এবং সেই অপ্টিমাইজ করা কনটেন্টকে মার্কেটিং করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলের SERP পেইজে ভালো পজিশনে নিয়ে যেতে পারবেন|
অন্যদিকে কোন ওয়েবসাইটকে গুগলের রেঙ্ক করতে আরেকটি জিনিস সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তা হল Google SEO algorithms. আপনাকে সবসময় গুগলের আপডেট নিয়ম অনুসারে কাজ করতে হবে নয় তো বা আপনি আপনার ওয়েবসাইটের রেঙ্কিং হারাতে পারেন।
আজকে আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ Google SEO algorithm নিয়ে কথা বলব এই অ্যালগোরিদম গুলো মেনে যদি আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে অপটিমাইজ করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনি গুগলের SERP পেইজে স্থান পেয়ে যাবেন।
গুগল প্রতিনিয়তই তাদের অ্যালগরিদম গুলো আপডেট করে। তাই আমাদেরকে সবসময় আপডেটের সাথেই যেতে হবে। একটি রিসার্চ থেকে দেখা গিয়েছে গুগল প্রতিবছর প্রায় ৩২০০ টি চেঞ্জ করে শুধুমাত্র তাদের সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজকে ইম্প্রুভ করার জন্য ।
৭টি প্রধান Google SEO Algorithm এবং র্যাঙ্কিং সিস্টেম
1. Google Panda
প্রকাশিত হয়: February 24, 2011
কি কি কাজ করে:
১. কোন ওয়েবসাইটে Duplicate Content, Plagiarized Content অথবা লো-কোয়ালিটি কনটেন্ট আছে কিনা তা চেক করে।
২. কোনো কনটেন্ট এর ভিতর কীওয়ার্ড স্টাফিং আছে কিনা তা চেক করে।
৩. কোন ওয়েবসাইট যদি স্পামিং করে তা চেক করে।
কিভাবে কাজ করে:
পান্ডা মূলত কোন ওয়েব পেজকে ভিজিট করে একটি “quality score” দিয়ে থাকে এবং পরবর্তীতে এই কোয়ালিটি স্কোরটি একটি রেঙ্কিং ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে।পান্ডা Google SEO algorithms গুলোর একটি প্রধান ফিল্টার হিসেবে কাজ করে । কিন্তু 2016 সালে পান্ডা গুগলের প্রধান এসইও অ্যালগরিদম গুলোতে যুক্ত হয়।
আরো পড়ুন: ১6 টি সেরা লাভজনক ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়া
এর ফলে পান্ডা আরো শক্তিশালী হয় ।যদি কোন ওয়েবসাইট তার অ্যালগোরিদম গুলো অনুসরণ না করে তাহলে গুগল পান্ডা খুব সহজেই ওয়েব সাইটকে পেনাল্টি দিয়ে দিত।কিন্তু এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই আপনি যদি তার নিয়ম অনুসারে কাজ করেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি পান্ডার পেনাল্টি থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন।
পান্ডা পেনাল্টি থেকে বাঁচতে হলে কি কি কাজ করতে হবে:
১. প্রতিনিয়তই আপনার সাইটের কনটেন্ট গুলো আপডেট করতে হবে এবং চেক করতে হবে আপনার সাইটে কোন লো-কোয়ালিটি কনটেন্ট আছে কিনা।
২. কোনো কনটেন্ট এর ভিতরে কিওয়ার্ড স্টাফিং আছে কিনা তা চেক করতে হবে।
৩. আপনার যদি কোন ই-কমার্স সাইট থাকে তাহলে চেষ্টা করবেন প্রোডাক্টের অরিজিনাল ইমেজগুলো ব্যবহার করতে এবং প্রোডাক্ট এর ডিসক্রিপশন গুলো খুব সুন্দর ভাবে অপটিমাইজ করে লিখতে।
2. Google Penguin
প্রকাশিত হয়: April 24, 2012
কি কি কাজ করে:
১. ওয়েবসাইটের ভেতর কোন স্পাম লিঙ্ক আছে কিনা তা চেক করে।
২. আপনার ওয়েবসাইটে কোনো ই -রিলিভ্যান্ট ব্যাকলিংক আছে কিনা তা চেক করে।
৩. ওয়েবসাইটের ভিতর আপনি যে ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল ব্যাকলিংক করবেন ওই লিংক গুলোতে আপনি সঠিক anchor text ব্যবহার করেছেন কিনা তা চেক করে।
কিভাবে কাজ করে:
কোন ওয়েবসাইটের ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল ব্যাকলিংক গুলোতে যদি কোনো রকমের ত্রূটি হয় তাহলে গুগল পেঙ্গুইন ওয়েবসাইটকে সরাসরি পেনাল্টি দিয়ে দিবে এবং সাথে সাথে আপনার ওয়েবসাইটের রেঙ্কিং হারিয়ে ফেলবেন।২০১৬ সালের পরে গুগল পান্ডার মত, গুগল পেঙ্গুইন এসইও’র প্রধান অ্যালগোরিদমে যুক্ত হয়েছে।
বিস্তারিত জানুন: ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবো
পেঙ্গুইন পেনাল্টি থেকে বাঁচতে হলে কি কি কাজ করতে হবে:
১. প্রতিনিয়ত আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্ক গুলো চেক করতে হবে।
২. ব্যাকলিংক চেক করার সবচেয়ে ভালো SEO SpyGlass এই ইটুলস এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার লিংক প্রোফাইল গুলো চেক করতে পারবেন এবং খুব সহজেই আনইউজুয়াল একটিভিটি গুলো চেক করতে পারবেন ।
৩. প্রতিনিয়ত আপনাকে গুগল ওয়েবমাস্টার চেক করতে হবে আপনার ওয়েবসাইটে কতগুলো ইন্টারনাল এবং এক্সটারনাল ব্যাকলিংক তৈরি হয়েছে তা গুগল ওয়েবমাস্টার থেকে আপনি দেখতে পারবেন এবং সাথে সাথে আপনি কোন কোন Anchor text ব্যবহার করেছেন তাও দেখতে পারবেন ।
৪. কোন আনঅথরাইজড অথবা ই -রিলেভেন্ট ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নেওয়া যাবে না।
3. Google Hummingbird
প্রকাশিত হয়: August 22, 2013
কি কি কাজ করে:
ওয়েবসাইটের কনটেন্ট এর ভিতর কীওয়ার্ড স্টাফিং আছে কিনা তা চেক করে এবং আপনার কনটেন্টটি কোয়ালিটিফুল কিনা তা চেক করে।
কিভাবে কাজ করে:
RankBrain এবং BERT অ্যালগরিদম আপডেট আসার আগে গুগল হার্মিংবার্ড SEO Algorithm ইউজারের সার্চ ক্যোয়ারী গুলো নিয়ে কাজ করত এবং এখনো করে।হার্মিং বার্ড মূলত ওয়েবসাইটের কীওয়ার্ড এর উপর সবচেয়ে বেশি নজর দেয় এবং ইউসার এর সার্চ করা ক্যোয়ারী গুলোর মাধ্যমে কোন ওয়েবসাইটকে গুগলের SERP পেইজে রেঙ্ক দেয়।
গুগল হার্মিংবার্ড অ্যালগরিদম ডেভেলপমেন্ট করা হয়েছে ন্যাচারাল লঙ্গুয়েজ প্রসেসিং সিস্টেম এর মাধ্যমে এবং এই সিস্টেম Latent Semantic Indexing (LSI) কীওয়ার্ড গুলোকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে ।
Hummingbird এর জন্য আমাদের কি কি কাজ করতে হবে:
১. আমরা যখন কনটেন্ট লিখব তখন খুব ভালোভাবে কীওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে।
২. হামিংবার্ড যেহেতু LSI কীওয়ার্ড গুলোকে অনুসরণ করে তাই আমাদের কনটেন্ট এর ভিতর এই LSI কীওয়ার্ডগুলো ব্যবহার করতে চেষ্টা করব।
৩. কনটেন্ট লেখার সময় কিওয়ার্ড এর থেকে কনসেপ্ট এর উপর আমাদের সবচেয়ে বেশি নজর দিতে হবে।
4. Google Pigeon
প্রকাশিত হয়: July 24, 2014 (US); December 22, 2014 (UK, Canada, Australia)
কি কি কাজ করে:
কোন ওয়েবসাইটে অন পেজ এবং অফ পেইজ এর কোয়ালিটি গুলো চেক করে।
কিভাবে কাজ করে:
Pigeon মূলত লোকাল এসইও করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।যদিও এই অ্যালগরিদমটি লোকাল এসইও এর জন্য তৈরি করা নয় কারণ লোকাল এর জন্য অন্য অ্যালগরিদম গুগল তৈরি করেছে কিন্তু Pigeon অ্যালগোরিদমের সাথে লোকাল এসইও’র অ্যালগোরিদমের একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
এছাড়াও অন পেজ এবং অফ পেজ এর প্রতিটি কাজ গুগল Pigeon অ্যালগরিদম স্টেপ বাই স্টেপ অনুসরণ করে।
Pigeon এর জন্য আমাদের কি কি কাজ করতে হবে:
১. আপনাকে ওয়েবসাইটের অন পেজ এবং অফ পেজ এসইও’র উপর সবচেয়ে বেশি জোর দিতে হবে।
২. আপনি যখন এসইও’র কাজ শুরু করবেন তখন অবশ্যই সবার আগে অনপেজ এসইও দিয়ে শুরু করবেন ।অন পেজ এসইও করার সময় আপনার ওয়েব সাইটের টাইটেল, মেটা ডিস্ক্রিপশন, কিওয়ার্ড, কনটেন্ট, ইমেজ সবকিছুই এসইও ফ্রেন্ডলি করে সাজাবেন।
৩. অফ পেইজ এসইও শুরু করার সবচেয়ে ভালো উপায় হল বিভিন্ন বিজনেস ডিরেক্টরীতে আপনার ওয়েবসাইটের অ্যাকাউন্ট তৈরি করা ।এর ফলে আপনি শুধু ব্যাকলিংক পাবেন না, আপনার ওয়েবসাইটের রেঙ্কিং এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
৪. আপনার ওয়েবসাইট এর ভিতরে এবং ওয়েবসাইটের বাহিরে যে NAP (Name, Address, Phone Number) গুলো ব্যবহার করবেন তা অবশ্যই রিয়েল NAP ব্যবহার করবেন।
5. Google RankBrain
প্রকাশিত হয়: October 26, 2015
কি কি কাজ করে:
১. RankBrain মূলত ইউজারের সার্চ ক্যোয়ারী গুলি নিয়ে কাজ করে।
২. RankBrain কোন কনটেন্ট এর প্রতিটি শব্দ ভালোভাবে বিশ্লেষণ করে।
৩. এছাড়াও RankBrain কোন ওয়েবসাইটে UX/UI গুলো পর্যবেক্ষণ করে
কিভাবে কাজ করে:
RankBrain মূলত গুগল হামিংবার্ড SEO Algorithm একটি অংশ। RankBrain অ্যালগরিদম তৈরি করার সময় মূলত মেশিন লার্নিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়েছে। যার মাধ্যমে গুগল খুব সহজেই উজারের সার্চ করা ক্যোয়ারী গুলো বুঝতে পারে এবং ওই গুলো বিশ্লেষণ করে সবচেয়ে রিলেভেন্ট রেজাল্ট তার সার্চ রেজাল্টে পেজে ইউজারদের কাছে দেখায়।
গুগলের মতে RankBrain হল বর্তমানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এসইও রেঙ্কিং ফ্যাক্টর । RankBrain কে সার্চ ক্যোয়ারী স্পেসিফিক রেঙ্কিং ফ্যাক্টরও বলা হয় ।
RankBrain এর জন্য আমাদের কি কি কাজ করতে হবে:
১. রেঙ্ক ব্রেন যেহেতু কনটেন্ট সার্চ ক্যোয়ারী নিয়ে কাজ করে তাই | আমাদের কনটেন্ট এর প্রতি সবচেয়ে বেশি নজর দিতে হবে। কনটেন্ট গুলো আমাদের এমনভাবে অপটিমাইজ করে লিখতে হবে যাতে কোন ইউজার খুব সহজেই কনটেন্টটি পড়ে বুঝতে পারে।
২. রেঙ্ক ব্রেন সার্চ রেজাল্ট পেজে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।তাই আমরা যখন আমাদের ওয়েব সাইটের জন্য টাইটেল এবং মেটা ডিস্ক্রিপশন লিখব তখন অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি এবং আকর্ষণীয় টাইটেল ব্যবহার করবো।
6. Google Bert Algorithm
প্রকাশিত হয়: October 25, 2019
BERT অর্থ হচ্ছে (Bidirectional Encoder Representations from Transformers). প্রথমেই বলে নেই গুগল বার্ট, গুগল পান্ডা এবং পেঙ্গুইনের মত এসইও’র কোন প্রধান অ্যালগরিদম নয় এটি শুধুমাত্র গুগলের একটি আপডেট।
গত কয়েক বছরের মধ্যে র্যাকংক ব্রেইন (Rank Brain) তৈরি হবার পর গুগল বার্ট হলো গুগলের সবচেয়ে বড় অ্যালগরিদম আপডেট এবং এই অ্যালগরিদমটি রোল আউট হবার পর সার্চ ইঞ্জিন ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক আলোচনার ঝড় ওঠে ।গুগল বার্ট অ্যালগরিদম এখন শুধু ইংলিশ সার্চ ক্যোয়ারীর জন্য কাজ করছে কিন্তু ভবিষ্যতে এটি প্রায় সব ধরনের ভাষা বুঝতে পারবে।
বার্ট এর মাধ্যমে গুগল ইউজারের সার্চ করা ১০টি সার্চ ক্যোয়ারীর মধ্যে ১টি সার্চ ক্যোয়ারীরকে গুগল খুব ভালোভাবে রিসার্চ করে।বার্ট প্রতিটি শব্দকে আলাদা আলাদা ভাবে বিবেচনায় আনে ।প্রতিটি শব্দের আলাদা আলাদা অর্থ তৈরি করে ।যার ফলে ইউজার সার্চ রেজাল্ট পেজে আরো প্রাসঙ্গিক রেজাল্ট দেখতে পায়।
BERT আপডেটের ফলে আমাদের এসইও’র কাজে কোন প্রভাব পড়বে ?
উত্তর হচ্ছে না
একটি রিসার্চ থেকে দেখা গিয়েছে বার্ট এলগরিদম প্রায় ১০% সার্চ ক্যোয়ারীরকে প্রভাবিত করেছে।যদিও এটি এসইও’র কোন কাজকে প্রভাবিত করে না কিন্তু তবুও আমাদেরকে গুগলের আপডেটের সাথে কাজ করতে হবে।
আমরা যখন কনটেন্ট লিখব তখন আমাদের কনটেন্টকে আরো ভালোভাবে অপটিমাইজ এবং ইনফরমেটিভ করতে হবে ।যাতে করে কোনো ইউজার খুব সহজেই আমাদের কন্টাক্ট পড়ে বুঝতে পারে আমরা কি বুঝাতে চাচ্ছি।
7. Google Mobile Algorithm
প্রকাশিত হয়: April 21, 2015
বর্তমান বিশ্বে প্রায় ৫.২৮ বিলিয়ন মোবাইল ইউজার রয়েছে ।এই রিপোর্ট থেকে দেখা যাচ্ছে যে ডেক্সটপ থেকে মোবাইলে মানুষ সবচেয়ে বেশি ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকে।
এটি গুগলের কোন অ্যালগরিদম নয়,এটি গুগলের একটি আপডেট (aka Mobilegeddon). এই আপডেট আসার পর গুগল মোবাইল ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইটগুলোকে তার SERP’s পেইজে সবার প্রথমে রেঙ্ক দেয়।এই আপডেট দিয়ে গুগল চেক করে যদি কোন ওয়েবসাইট প্রতিটি মোবাইল ডিভাইসের জন্য অপটিমাইজড না হয়, তাহলে ওই ওয়েবসাইট SERP পেজ থেকে রেঙ্ক হারিয়ে ফেলে।
এই আপডেটটি আপনার ওয়েবসাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি আছে কিনা তার পাশাপাশি ওয়েবসাইটের লোডিং স্পীড চেক করে।
আপনার ওয়েবসাইটটি মোবাইল ফ্রেন্ডলি আছে কিনা তা চেক করার জন্য আপনি গুগলের এই টুলসটি ব্যবহার করতে পারেন।
1. Mobile-Friendly Test – Google Search Console
2. Mobile-Friendly Test – A Tool to Check Mobile Site Test
সর্বশেষ কথা
গুগল প্রতিনিয়তই তাদের SEO Algorithm গুলো আপডেট করবে।এই আপডেটের ফলে হয়তো অনেক ধরনের পরিবর্তন আসে কিন্তু তাই বলে কি আমরা কাজ করা বন্ধ করে দিবো । না । আপনাকে নতুন অ্যালগরিদম গুলোর আপডেট সম্পর্কে প্রচুর পরিমাণে পড়াশোনা করতে হবে ।যাতে আপনি খুব সহজেই জানতে পারেন অ্যালগরিদম গুলো কিভাবে কাজ করছে এবং সেই অনুযায়ী আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে অপ্টিমাইজ করবেন ।