ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ব নাম কি?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ব নাম ছিল পূর্ববঙ্গ ও আসাম বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯২১ সালের ১ জুলাই এই বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয় এবং ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর এটি পূর্ব পাকিস্তান বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত হয়। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এর নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়।
১৯২১ সালের ১ জুলাই পূর্ববঙ্গ ও আসাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি একটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। বর্তমানে এটি বাংলাদেশে একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কে কি বলা হয়?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন এবং সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বলা হয়। এটি বাংলাদেশের একটি স্বায়ত্তশাসিত সরকারি গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ১৯২১ সালে পূর্ববঙ্গ ও আসাম বিশ্ববিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর এর নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাখা হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার একটি অগ্রগামী প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে, যার মধ্যে রয়েছে:
- শিক্ষা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করে। এটি বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করে।
- গবেষণা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে গবেষণার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা করে এবং এর ফলাফলগুলি প্রকাশ করে।
- সামাজিক উন্নয়ন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখেছে। এটি বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি পরিচালনা করে এবং এর শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক কার্যকলাপের সাথে যুক্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের শিক্ষা, গবেষণা এবং সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১০৩ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১০৩ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের শিক্ষা, গবেষণা এবং সামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রাচীন এবং সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হিসেবে পরিচিত।
শিক্ষা ক্ষেত্রে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করে। এটি বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রশিক্ষিত শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে।
গবেষণা ক্ষেত্রে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে গবেষণার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা করে এবং এর ফলাফলগুলি প্রকাশ করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা বাংলাদেশের অর্থনীতি, সমাজ এবং সংস্কৃতির উন্নয়নে অবদান রেখেছে।
সামাজিক উন্নয়ন ক্ষেত্রে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখেছে। এটি বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি পরিচালনা করে এবং এর শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক কার্যকলাপের সাথে যুক্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছে।
১০৩ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু উল্লেখযোগ্য অবদান হল:
- শিক্ষা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার একটি অগ্রগামী প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করে এবং বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করে।
- গবেষণা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশে গবেষণার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা করে এবং এর ফলাফলগুলি প্রকাশ করে।
- সামাজিক উন্নয়ন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নে অবদান রেখেছে। এটি বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি পরিচালনা করে এবং এর শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক কার্যকলাপের সাথে যুক্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের শিক্ষা, গবেষণা এবং সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি দাতা কে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জমির দাতা হিসেবে নওয়াব সলিমুল্লাহর নাম সবচেয়ে বেশি প্রচলিত। তবে, এ বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। একদল মনে করে, নওয়াব সলিমুল্লাহর দান করা জমির ওপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
অন্যদল মনে করে, দান করার মতো জমি নওয়াব পরিবারের ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যে জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হয়, তার অধিকাংশই সরকারি খাসজমি।
নওয়াব সলিমুল্লাহর জমি দান করার বিষয়ে একটি প্রমাণ হলো, ১৯১২ সালের ৩১শে জানুয়ারি লর্ড হার্ডিঞ্জ ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঘোষণা দেন।
এই ঘোষণার পর নওয়াব সলিমুল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য জমি দান করার প্রতিশ্রুতি দেন। তিনি তার ধানমন্ডিস্থ জমি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দান করার প্রস্তাব দেন। তবে, ১৯১৫ সালে নওয়াব সলিমুল্লাহর মৃত্যুর পর এই প্রস্তাব আর বাস্তবায়িত হয়নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যে জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হয়, তার অধিকাংশই সরকারি খাসজমি। ১৯১২ সালের নাথান কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রয়োজনীয় জমি সরকারি খাসজমি থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে। এই রিপোর্টের ভিত্তিতে সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রয়োজনীয় জমি সংগ্রহ করে।
সুতরাং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জমির দাতা হিসেবে নওয়াব সলিমুল্লাহর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে, তবে এটি একটি ঐতিহাসিক বিতর্কের বিষয়।