বয়স্ক ভাতা কি?
বয়স্ক ভাতা হল সরকার দ্বারা প্রদত্ত একটি মাসিক আর্থিক সহায়তা যা 60 বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের জন্য প্রদান করা হয়। এটি একটি সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা যা বয়স্কদের আর্থিক নিরাপত্তা প্রদান করে।
বাংলাদেশে, বয়স্ক ভাতা প্রদান করে জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কর্পোরেশন (এনএসএসসি)। বয়স্ক ভাতা পেতে একজন ব্যক্তির অবশ্যই 60 বছর বা তার বেশি বয়সী হতে হবে, বাংলাদেশে বসবাস করতে হবে, এবং আয়ের কোন উৎস থাকতে হবে।
বয়স্ক ভাতার পরিমাণ একজন ব্যক্তির বয়স, আয়, এবং সম্পত্তির উপর নির্ভর করে। সাধারণত, বয়স্ক ভাতার পরিমাণ মাসে 1000 থেকে 2000 টাকার মধ্যে হয়।
বয়স্ক ভাতা একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা যা বয়স্কদের আর্থিক নিরাপত্তা প্রদান করে। এটি বয়স্কদের আর্থিক চাপ কমাতে এবং তাদের একটি মানসম্মত জীবনযাপন করতে সাহায্য করে।
বয়স্ক ভাতা পেতে, একজন ব্যক্তিকে নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
- আবেদনপত্র
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি
- ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য
- আবেদনকারীর ছবি
বয়স্ক ভাতা আবেদনপত্র জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কর্পোরেশনের অফিসে পাওয়া যায়। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর, আবেদনকারীর আবেদনটি যাচাই করা হবে। আবেদনটি অনুমোদন হলে, আবেদনকারীকে মাসিক বয়স্ক ভাতা প্রদান করা হবে।
বয়স্ক ভাতা মাসিক কত টাকা পাওয়া যাবে?
২০২৪ সালের বাজেটে বয়স্ক ভাতার পরিমাণ মাসিক ৬০০ টাকা করা হয়েছে। আগে এটি ছিল ৫০০ টাকা।
বয়স্ক ভাতা পেতে একজন ব্যক্তির অবশ্যই ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী হতে হবে, বাংলাদেশে বসবাস করতে হবে, এবং আয়ের কোন উৎস থাকতে হবে।
বয়স্ক ভাতা মাসিক কত টাকা পাওয়া যাবে?
২০২৪ সালের বাজেটে বয়স্ক ভাতার পরিমাণ মাসিক ৬০০ টাকা করা হয়েছে। আগে এটি ছিল ৫০০ টাকা।
সুতরাং, ২০২৪ সালে বয়স্ক ভাতা মাসিক ৬০০ টাকা পাওয়া যাবে।
৬৫ বছর বয়সের উপরে বয়স হলেই কি এ ভাতা পাওয়া যাবে?
না, ৬৫ বছর বয়সের উপরে বয়স হলেই বয়স্ক ভাতা পাওয়া যাবে না। বয়স্ক ভাতা পেতে একজন ব্যক্তির অবশ্যই ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী হতে হবে। তবে, ৬৫ বছর বয়সের উপরে বয়স্ক ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
বাংলাদেশে, বয়স্ক ভাতা প্রদান করে জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কর্পোরেশন (এনএসএসসি)। বয়স্ক ভাতা পেতে একজন ব্যক্তির অবশ্যই নিম্নলিখিত শর্তাবলী পূরণ করতে হবে:
- বয়স ৬০ বছর বা তার বেশি হতে হবে।
- বাংলাদেশে বসবাস করতে হবে।
- আয়ের কোন উৎস থাকতে হবে।
বয়স্ক ভাতা পেতে, একজন ব্যক্তিকে নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
- আবেদনপত্র
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি
- ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য
- আবেদনকারীর ছবি
বয়স্ক ভাতা আবেদনপত্র জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কর্পোরেশনের অফিসে পাওয়া যায়। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর, আবেদনকারীর আবেদনটি যাচাই করা হবে। আবেদনটি অনুমোদন হলে, আবেদনকারীকে মাসিক বয়স্ক ভাতা প্রদান করা হবে।
সবাই কি এখন আবেদন করবে?
না, সবাই এখন আবেদন করবে না। বয়স্ক ভাতা পেতে একজন ব্যক্তির অবশ্যই নিম্নলিখিত শর্তাবলী পূরণ করতে হবে:
- বয়স ৬০ বছর বা তার বেশি হতে হবে।
- বাংলাদেশে বসবাস করতে হবে।
- আয়ের কোন উৎস থাকতে হবে।
এই শর্তাবলী পূরণ করে এমন সকল ব্যক্তিই বয়স্ক ভাতা পাওয়ার জন্য যোগ্য। তবে, সকলেই এখন আবেদন করবে না। এর কারণগুলি হল:
- অনেকেই জানেন না যে তারা বয়স্ক ভাতা পাওয়ার জন্য যোগ্য।
- অনেকেই মনে করেন যে আবেদন প্রক্রিয়াটি জটিল।
- অনেকেই মনে করেন যে বয়স্ক ভাতার পরিমাণ খুব কম।
যাইহোক, বয়স্ক ভাতা একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এটি বয়স্কদের আর্থিক নিরাপত্তা প্রদান করে। তাই, যাদের বয়স ৬০ বছর বা তার বেশি এবং যারা আয়ের কোন উৎস নেই, তারা অবশ্যই বয়স্ক ভাতার জন্য আবেদন করবেন।
আবেদন প্রক্রিয়াটি খুব জটিল নয়। জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কর্পোরেশনের অফিসে গিয়ে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যায়। আবেদনপত্র পূরণ করে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে আবেদন করা যায়। আবেদনপত্র যাচাই করে অনুমোদন হলে, আবেদনকারীকে মাসিক বয়স্ক ভাতা প্রদান করা হবে।
বয়স্ক ভাতার পরিমাণ খুব কম হলেও, এটি বয়স্কদের জন্য একটি বড় সহায়তা। এটি বয়স্কদের আর্থিক চাপ কমাতে এবং তাদের একটি মানসম্মত জীবনযাপন করতে সাহায্য করে।
যারা বয়স্ক ভাতা প্রাপ্তির জন্য অযোগ্য বা যাদের দেওয়া হবে না
বয়স্ক ভাতা পেতে একজন ব্যক্তির অবশ্যই নিম্নলিখিত শর্তাবলী পূরণ করতে হবে:
- বয়স 60 বছর বা তার বেশি হতে হবে।
- বাংলাদেশে বসবাস করতে হবে।
- আয়ের কোন উৎস থাকতে হবে।
এই শর্তাবলী পূরণ না করলে একজন ব্যক্তি বয়স্ক ভাতা পেতে অযোগ্য হবেন। এছাড়াও, নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের বয়স্ক ভাতা দেওয়া হবে না:
- সরকারি চাকরিজীবীরা।
- যারা সরকারি প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পেনশন সুবিধা পান।
- যারা অন্য কোন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আর্থিক সহায়তা পান।
- যারা সম্পত্তির মালিক এবং যার সম্পত্তির মূল্য নির্ধারিত সীমার উপরে।
সরকারি চাকরিজীবীদের বয়স্ক ভাতা দেওয়া হয় না কারণ তারা already সরকারি প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পেনশন সুবিধা পান। যারা অন্য কোন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আর্থিক সহায়তা পান, তাদেরকেও বয়স্ক ভাতা দেওয়া হয় না কারণ তারা already অন্য উৎস থেকে আর্থিক সহায়তা পান। যারা সম্পত্তির মালিক এবং যার সম্পত্তির মূল্য নির্ধারিত সীমার উপরে, তাদেরকেও বয়স্ক ভাতা দেওয়া হয় না কারণ তাদেরকে ধরে নেওয়া হয় যে তারা তাদের সম্পত্তি থেকে আর্থিক সহায়তা পাবেন।
বয়স্ক ভাতা পেতে অযোগ্য বা যাদের দেওয়া হবে না এমন ব্যক্তিদের জন্য নিম্নলিখিত বিকল্পগুলি রয়েছে:
- সরকারি প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পেনশন সুবিধা পাওয়ার জন্য আবেদন করা।
- অন্য কোন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আর্থিক সহায়তা পাওয়ার জন্য আবেদন করা।
- সম্পত্তি বিক্রি করে বা ভাড়া দিয়ে আয়ের উৎস তৈরি করা।
২০২৩ সালের অক্টোবর মাসের হিসাবে, বাংলাদেশে প্রায় ৪৯ লক্ষ মানুষ বয়স্ক ভাতা সুবিধা পাচ্ছেন। এর মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ২৪ লক্ষ এবং মহিলাদের সংখ্যা ২৫ লক্ষ। বয়স্ক ভাতা পেতে একজন ব্যক্তির অবশ্যই ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী হতে হবে, বাংলাদেশে বসবাস করতে হবে, এবং আয়ের কোন উৎস থাকতে হবে।
বয়স্ক ভাতার পরিমাণ মাসিক ৬০০ টাকা। ২০২৩ সালের বাজেটে বয়স্ক ভাতার পরিমাণ ৫০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা করা হয়েছে। বয়স্ক ভাতা একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা যা বয়স্কদের আর্থিক নিরাপত্তা প্রদান করে। এটি বয়স্কদের আর্থিক চাপ কমাতে এবং তাদের একটি মানসম্মত জীবনযাপন করতে সাহায্য করে।
বয়স্ক ভাতা পেতে, একজন ব্যক্তিকে নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
- আবেদনপত্র
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি
- ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য
- আবেদনকারীর ছবি
বয়স্ক ভাতা আবেদনপত্র জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কর্পোরেশনের অফিসে পাওয়া যায়। আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর, আবেদনকারীর আবেদনটি যাচাই করা হবে। আবেদনটি অনুমোদন হলে, আবেদনকারীকে মাসিক বয়স্ক ভাতা প্রদান করা হবে।
Images for বয়স্ক ভাতা আবেদন ফরম
নিশ্চয়ই, এখানে বয়স্ক ভাতা আবেদন ফর্মের একটি ছবি রয়েছে:
