কর্মসংস্থান ব্যাংক কি?
কর্মসংস্থান ব্যাংকের মূল লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা। ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে থাকে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ক্ষুদ্র ব্যবসা ঋণ
- কৃষি ঋণ
- কুটির শিল্প ঋণ
- প্রশিক্ষণ ঋণ
- নারী উদ্যোক্তা ঋণ
২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত, কর্মসংস্থান ব্যাংক মোট ১২,৬৯৫.০৬ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। এই ঋণের মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে ৯৪৩,০১০ জন ঋণ গ্রহীতাসহ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৩,৪০৪,২৬৬ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ঢাকায় অবস্থিত। ব্যাংকটির বর্তমানে ৩৩টি আঞ্চলিক কার্যালয় এবং ২৭৭টি শাখা রয়েছে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের কিছু উল্লেখযোগ্য অর্জন হলো:
- বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা
- দারিদ্র্য বিমোচনে অবদান রাখা
- গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে সহায়তা করা
কর্মসংস্থান ব্যাংক বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক প্রতিষ্ঠান। ব্যাংকটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের ইতিহাস কি
কর্মসংস্থান ব্যাংকের মূল লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা। ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে থাকে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ক্ষুদ্র ব্যবসা ঋণ
- কৃষি ঋণ
- কুটির শিল্প ঋণ
- প্রশিক্ষণ ঋণ
- নারী উদ্যোক্তা ঋণ
ব্যাংকটি ১৯৯৮ সালের ১২ই জুলাই তারিখে কার্যক্রম শুরু করে। ব্যাংকটির প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ড. মঈনুল হক। প্রথম ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন মো. শাহজাহান।
কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি বাংলাদেশের বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে বেকার যুবকদের উদ্যোক্তা হতে উৎসাহিত করছে।
২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত, কর্মসংস্থান ব্যাংক মোট ১২,৬৯৫.০৬ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। এই ঋণের মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে ৯৪৩,০১০ জন ঋণ গ্রহীতাসহ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৩,৪০৪,২৬৬ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক প্রতিষ্ঠান। ব্যাংকটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের কিছু উল্লেখযোগ্য অর্জন হলো:
- বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা
- দারিদ্র্য বিমোচনে অবদান রাখা
- গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নে সহায়তা করা
কর্মসংস্থান ব্যাংকের ভবিষ্যত সম্ভাবনা উজ্জ্বল। ব্যাংকটি আরও বেশি ঋণ প্রদান করে বাংলাদেশের বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের প্রতিষ্ঠার প্রেক্ষাপট
১৯৯০ সালের দশকে, বাংলাদেশের বেকারত্বের হার ছিল একটি উদ্বেগজনক বিষয়। ১৯৯০ সালের আদমশুমারিতে দেখা গেছে যে বাংলাদেশের বেকারত্বের হার ছিল ১৫.৩%। এই হার ছিল দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ।
বেকারত্বের এই সমস্যা সমাধানের জন্য বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এর মধ্যে একটি পদক্ষেপ ছিল কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের মূল লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের প্রতিষ্ঠা
কর্মসংস্থান ব্যাংক ১৯৯৮ সালের ৭ই জুলাই তারিখে একটি আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। ব্যাংকটির মূলধন ছিল ১০০০ কোটি টাকা।
ব্যাংকটির প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ড. মঈনুল হক। প্রথম ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন মো. শাহজাহান।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের কার্যক্রম
কর্মসংস্থান ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে থাকে। এর মধ্যে রয়েছে:
- ক্ষুদ্র ব্যবসা ঋণ
- কৃষি ঋণ
- কুটির শিল্প ঋণ
- প্রশিক্ষণ ঋণ
- নারী উদ্যোক্তা ঋণ
কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণ সুদের হার সাধারন ঋণের চেয়ে কম। ব্যাংকটি ঋণগ্রহীতাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ এবং পরামর্শ প্রদান করে থাকে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের অর্জন
কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি বাংলাদেশের বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের কার্যক্রম শুরু হয় কবে?
কর্মসংস্থান ব্যাংকের প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা। ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে থাকে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ক্ষুদ্র ব্যবসা ঋণ
- কৃষি ঋণ
- কুটির শিল্প ঋণ
- প্রশিক্ষণ ঋণ
- নারী উদ্যোক্তা ঋণ
কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি বাংলাদেশের বেকার যুবকদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
ব্যাংকটি বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে বেকার যুবকদের উদ্যোক্তা হতে উৎসাহিত করছে।
২০২৩ সালের জুলাই পর্যন্ত, কর্মসংস্থান ব্যাংক মোট ১২,৬৯৫.০৬ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। এই ঋণের মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে ৯৪৩,০১০ জন ঋণ গ্রহীতাসহ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৩,৪০৪,২৬৬ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক প্রতিষ্ঠান। ব্যাংকটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের বেতন কত?
কর্মসংস্থান ব্যাংকের বেতন স্কেল সরকারি চাকরির বেতন স্কেল অনুসারে নির্ধারিত হয়। কর্মসংস্থান ব্যাংকে কর্মরত কর্মচারীদের বেতন স্কেল নিম্নরূপ:
গ্রেড | স্কেল |
---|---|
১ | ৯,৩০০-২২,৪৯০ |
২ | ১০,২০০-২৪,০৯০ |
৩ | ১১,০০০-২৬,৫৯০ |
৪ | ১২,৫০০-২৯,১৯০ |
৫ | ১৪,০০০-৩১,৭৯০ |
৬ | ১৫,৫০০-৩৪,৩৯০ |
৭ | ১৭,০০০-৩৬,৯৯০ |
৮ | ১৮,৫০০-৩৯,৫৯০ |
৯ | ২০,০০০-৪২,১৯০ |
১০ | ২১,৫০০-৪৪,৭৯০ |
পদ | স্কেল |
---|---|
সহকারী পরিচালক | ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ |
উপমহাব্যবস্থাপক | ২২,৫০০-৫৩,০৬০ |
মহাব্যবস্থাপক | ২৮,০০০-৬৭,৫২০ |
ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর | ৩৩,৫০০-৮২,০৮০ |
ম্যানেজিং ডিরেক্টর | ৩৯,০০০-৯৬,৬৪০ |
- বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি
- উৎসব ভাতা
- চিকিৎসা ভাতা
- শিক্ষা ভাতা
- বাড়ি ভাড়া ভাতা
- যাতায়াত ভাতা
- বিমা সুবিধা
- অবসরকালীন সুবিধা
কর্মসংস্থান ব্যাংক একটি সরকারি ব্যাংক হওয়ায় এর বেতন ও সুবিধা সরকারি চাকরির মতোই।
কর্মসংস্থান ব্যাংক একাউন্টে সর্বোচ্চ কত টাকা রাখা যায়?
- সাধারণ অ্যাকাউন্ট: সাধারণ অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা রাখা যায়।
- সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্ট: সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা রাখা যায়।
- ডেবিট কার্ড অ্যাকাউন্ট: ডেবিট কার্ড অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা রাখা যায়।
- ক্রিডিট কার্ড অ্যাকাউন্ট: ক্রেডিট কার্ড অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা রাখা যায়।
- ব্যক্তিগত ঋণ অ্যাকাউন্ট: ব্যক্তিগত ঋণ অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা রাখা যায়।
- ব্যবসায়িক ঋণ অ্যাকাউন্ট: ব্যবসায়িক ঋণ অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকা রাখা যায়।
এছাড়াও, কর্মসংস্থান ব্যাংকে বিভিন্ন ধরনের বিশেষ অ্যাকাউন্ট রয়েছে, যেমন:
- কর্মসংস্থান ব্যাংক মহিলা উদ্যোক্তা অ্যাকাউন্ট: এই অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা রাখা যায়।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক ক্ষুদ্র ব্যবসা অ্যাকাউন্ট: এই অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা রাখা যায়।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক কৃষি অ্যাকাউন্ট: এই অ্যাকাউন্টে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা রাখা যায়।
এই বিশেষ অ্যাকাউন্টগুলির জন্য সর্বোচ্চ জমা রাখার সীমা ভিন্ন হতে পারে।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে টাকা রাখার জন্য কোনও চার্জ নেই।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুযোগ সুবিধাগুলি নিম্নরূপ:
বেতন: কর্মসংস্থান ব্যাংকে কর্মরত কর্মচারীদের বেতন সরকারি চাকরির বেতন স্কেল অনুসারে নির্ধারিত হয়। কর্মচারীদের বেতন ছাড়াও অন্যান্য সুবিধা রয়েছে, যেমন:
- বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি
- উৎসব ভাতা
- চিকিৎসা ভাতা
- শিক্ষা ভাতা
- বাড়ি ভাড়া ভাতা
- যাতায়াত ভাতা
- বিমা সুবিধা
- অবসরকালীন সুবিধা
ঋণ সুবিধা: কর্মসংস্থান ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ঋণ প্রদান করে থাকে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ক্ষুদ্র ব্যবসা ঋণ
- কৃষি ঋণ
- কুটির শিল্প ঋণ
- প্রশিক্ষণ ঋণ
- নারী উদ্যোক্তা ঋণ
প্রশিক্ষণ সুবিধা: কর্মসংস্থান ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে, যার মধ্যে রয়েছে:
- ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ
- কৃষি প্রশিক্ষণ
- কুটির শিল্প প্রশিক্ষণ
- নারী উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ
অন্যান্য সুবিধা: কর্মসংস্থান ব্যাংকের কর্মচারীদের জন্য অন্যান্য সুবিধাগুলির মধ্যে রয়েছে:
- ছুটি সুবিধা
- চিকিৎসা সুবিধা
- ক্রেডিট কার্ড সুবিধা
- গাড়ি সুবিধা
- আবাসন সুবিধা
কর্মসংস্থান ব্যাংক একটি সরকারি ব্যাংক হওয়ায় এর বেতন ও সুবিধা সরকারি চাকরির মতোই। কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুযোগ সুবিধাগুলি বাংলাদেশের বেকার যুবকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ।
এই সুযোগ সুবিধাগুলির মাধ্যমে তারা আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে এবং তাদের জীবনমান উন্নত করতে পারে।