কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘অগ্নিবীণা’র অন্তর্গত। এই কাব্যগ্রন্থটি ১৯২২ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত হয়। ‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি এই কাব্যগ্রন্থের দ্বিতীয় কবিতা।
কাব্যগ্রন্থটিতে মোট বারোটি কবিতা রয়েছে। কবিতাগুলি হচ্ছে:
- প্রলয়োল্লাস (কবিতা)
- বিদ্রোহী
- রক্তাম্বর – ধারিণী মা
- আগমণী
- ধূমকেতু
- কামাল পাশা
- আনোয়ার ‘রণভেরী’
- শাত – ইল – আরব
- খেয়াপারের তরণী
- কোরবানী
- মোহররম
‘বিদ্রোহী’ কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা। এটি একটি প্রতীকী কবিতা, যাতে মানবতার মুক্তির জন্য বিদ্রোহের ডাক দেওয়া হয়েছে। কবিতাটিতে কবি নিজেকে একজন বিদ্রোহী হিসেবে চিত্রিত করেছেন, যিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রস্তুত।
বিদ্রোহী কবিতার নাম কি?
বিদ্রোহী কবিতার নাম “বিদ্রোহী”। এটি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা একটি বিখ্যাত কবিতা। কবিতাটি ১৯২২ সালের ৬ জানুয়ারি বিজলী পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। কবিতাটিতে কবি নজরুল ইসলাম নিজেকে একজন বিদ্রোহী হিসেবে চিত্রিত করেছেন, যিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রস্তুত।
কবিতাটির প্রথম লাইনটি হলো:
আমি সেই বিদ্রোহী, যে বলেছি, আমি চির উন্নত শির
কবিতাটিতে কবি নজরুল ইসলাম বিভিন্নভাবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের ডাক দিয়েছেন। তিনি বলেছেন যে, তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করবেন, তিনি অন্যায়ের শক্তিকে ধ্বংস করবেন, তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে নতুন যুগের সূচনা করবেন।
বিদ্রোহী কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা। এটি একটি প্রতীকী কবিতা, যাতে মানবতার মুক্তির জন্য বিদ্রোহের ডাক দেওয়া হয়েছে।