বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়, জ্ঞানের এক উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- প্রতিষ্ঠা: ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই
- অবস্থান: রাজশাহী, বাংলাদেশ
- ধরন: সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত
- ক্যাম্পাস: ৭৭.০৩ হেক্টর
- বিভাগ: ৫৬ টি
- শিক্ষার্থী: প্রায় ৩৯,০০০
- শিক্ষক: প্রায় ১,৮০০
- আবাসিক হল: ৩০ টি
- উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী:
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতির জনক
- রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
- অধ্যাপক আনোয়ার সাদাত, সাবেক উপ-রাষ্ট্রপতি
- অধ্যাপক ড. মুহম্মদ সহীদুল্লাহ, সাবেক শিক্ষাবিদ
- অধ্যাপক আহমদ ছফা, সাবেক শিক্ষাবিদ
- অধ্যাপক আবদুল জব্বার, সাবেক শিক্ষাবিদ
- কাজী নজরুল ইসলাম, বিদ্রোহী কবি
- সুফিয়া কামাল, কবি
- আল মাহমুদ, কবি
- শামসুর রাহমান, ঔপন্যাসিক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতিত্ব:
- জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় উচ্চমানের শিক্ষা প্রদান
- গবেষণা ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান
- দেশ ও বিদেশে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, রাষ্ট্রনায়ক, লেখক ও শিল্পী তৈরি
- মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, গণতন্ত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
ইতিহাস
উনিশ শতকের শেষভাগে:
- রাজশাহীতে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায়।
- ১৮৭৩ সালে রাজশাহী কলেজ স্থাপিত হয়।
- কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ হিসেবে রাজশাহী কলেজ যাত্রা শুরু করে।
বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে:
- রাজশাহীতে আইন ও মেডিসিন বিদ্যালয় স্থাপনের দাবি উঠতে থাকে।
- ১৯১৭ সালে স্যাডলার কমিশন রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সুপারিশ করে।
- কিন্তু, তৎকালীন সরকার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন করে না।
পাকিস্তান আমলে:
- ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর রাজশাহী কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়।
- রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের আন্দোলন তীব্রতা লাভ করে।
- ১৯৫২ সালে রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবি জানাতে গিয়ে বহু শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার হয়।
স্বাধীন বাংলাদেশে:
- ১৯৫৩ সালের ৬ জুলাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।
- প্রথমে ৪টি বিভাগ (ইংরেজি, বাংলা, ইতিহাস ও দর্শন) নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।
- বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০টি অনুষদের অধীনে ৫৭টি বিভাগ রয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান:
- জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় উচ্চমানের শিক্ষা প্রদান
- গবেষণা ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান
- দেশ ও বিদেশে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, রাষ্ট্রনায়ক, লেখক ও শিল্পী তৈরি
- মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, গণতন্ত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন সামাজিক-রাজনৈতিক আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় আজ:
- বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রাচীনতম ও বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয়
- দেশ-বিদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে আকর্ষণীয় শিক্ষা কেন্দ্র
- জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা ও উন্নয়নের এক উজ্জ্বল কেন্দ্র
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতীক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতীক হলো একটি বৃত্তের মধ্যে উন্মুক্ত বই, শাপলা ফুল এবং সূর্য।
প্রতীকের বিভিন্ন উপাদানের ব্যাখ্যা:
- বৃত্ত: বিশ্বকে প্রতীক করে।
- উন্মুক্ত বই: জ্ঞানকে প্রতীক করে।
- শাপলা ফুল: বাংলাদেশের জাতীয় ফুল, সৌন্দর্য, পবিত্রতা এবং জাতীয় পরিচয়কে প্রতীক করে।
- সূর্য: জ্ঞানের আলো, প্রাণ ও শক্তিকে প্রতীক করে।
প্রতীকের নকশা:
- প্রতীকটি নকশা করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য ড. ইতরাৎ হোসেন জুবেরী।
- প্রতীকটির নকশাটি অনুমোদন করা হয়েছিল ১৯৫৪ সালের ১৯শে মার্চ।
প্রতীকের ব্যবহার:
- প্রতীকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আনুষ্ঠানিক কাগজপত্র, সনদ, ব্যানার, ফেস্টুন ইত্যাদিতে ব্যবহার করা হয়।
- প্রতীকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস বাংলাদেশের অন্যতম সুন্দর ও মনোরম ক্যাম্পাস। ৭৭.০৩ হেক্টর জমিতে বিস্তৃত এই ক্যাম্পাসটিতে রয়েছে সবুজ গাছপালা, মনোরম হ্রদ, ঐতিহাসিক ভবন, আধুনিক স্থাপত্য, এবং শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা।
ক্যাম্পাসের কিছু উল্লেখযোগ্য স্থান:
কেন্দ্রীয় মসজিদ:
শহীদ মিনার:
কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার:
জাদুঘর:
কলা ভবন:
বিজ্ঞান ভবন:
শিক্ষক-কর্মচারী ক্লাব:
বোটানিক্যাল গার্ডেন:
কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ:
ক্যাম্পাসের কিছু আকর্ষণীয় দিক:
- সবুজ গাছপালা: ক্যাম্পাসের সর্বত্র রয়েছে সবুজ গাছপালা, যা পরিবেশকে মনোরম করে তোলে।
- মনোরম হ্রদ: ক্যাম্পাসের ভেতরে দুটি মনোরম হ্রদ রয়েছে, যা ক্যাম্পাসের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
- ঐতিহাসিক ভবন: ক্যাম্পাসে বেশ কিছু ঐতিহাসিক ভবন রয়েছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্য বহন করে।
- আধুনিক স্থাপত্য: ক্যাম্পাসে বেশ কিছু আধুনিক স্থাপত্যের ভবনও রয়েছে, যা ক্যাম্পাসকে করে তোলে আধুনিক ও সমৃদ্ধ।
- শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা: ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা রয়েছে, যেমন লাইব্রেরি, ল্যাবরেটরি, হোস্টেল, খেলার মাঠ, ক্যাফেটেরিয়া ইত্যাদি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার কেন্দ্রই নয়, বরং এটি একটি মনোরম পরিবেশ যেখানে শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি তাদের মানসিক বিকাশও ঘটাতে পারে।
শিক্ষা সহায়ক সুবিধা
কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার:
- ৫০০,০০০ এরও বেশি বই, জার্নাল এবং অন্যান্য প্রকাশনার সংগ্রহ
- অনলাইন রিসোর্স এবং ডাটাবেস অ্যাক্সেস
- বিভিন্ন বিষয়ে রেফারেন্স সহায়তা
- শান্ত পরিবেশে পড়াশোনার সুযোগ
বিভাগীয় লাইব্রেরি:
- নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর বিশেষায়িত বই এবং জার্নালের সংগ্রহ
- শিক্ষক ও গবেষকদের জন্য গবেষণা সহায়তা
- ছাত্রদের জন্য পাঠ্যক্রম সম্পর্কিত বই ধার
কম্পিউটার ল্যাব:
- ইন্টারনেট অ্যাক্সেস সহ আধুনিক কম্পিউটার
- বিভিন্ন সফটওয়্যার এবং প্রোগ্রামিং ভাষার প্রশিক্ষণ
- প্রিন্টিং এবং স্ক্যানিং সুবিধা
অন্যান্য সুবিধা:
- শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মিথস্ক্রিয়া ও আলোচনার জন্য সেমিনার রুম
- গবেষণা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ল্যাবরেটরি
- বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষামূলক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষা সহায়ক সুবিধাগুলি শিক্ষার্থীদের তাদের পড়াশোনায় উন্নতি করতে এবং তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক:
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার: http://library.ru.ac.bd/
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়: http://ru.ac.bd/
দ্রষ্টব্য:
- উপরে উল্লেখিত সুবিধাগুলি ছাড়াও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আরও অনেক শিক্ষা সহায়ক সুবিধা রয়েছে।
- সুবিধাগুলির প্রাপ্যতা এবং ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জানতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবন পরিচিতি
কলা ভবন:
অবস্থান: ক্যাম্পাসের কেন্দ্রস্থলে
নির্মাণকাল: ১৯৫৭
স্থাপত্যশৈলী: ইন্দো-ইসলামী
বিভাগ: বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, অর্থনীতি, মনোবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি
উল্লেখযোগ্য দিক:
- ঐতিহাসিক স্থাপত্য
- মনোরম পরিবেশ
- বিভিন্ন বিষয়ের উপর গবেষণা ও শিক্ষার কেন্দ্র
বিজ্ঞান ভবন:
অবস্থান: ক্যাম্পাসের পশ্চিম দিকে
নির্মাণকাল: ১৯৬২
স্থাপত্যশৈলী: আধুনিক
বিভাগ: পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত, পরিসংখ্যান, জীববিজ্ঞান, উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণিবিদ্যা, মনোবিজ্ঞান
উল্লেখযোগ্য দিক:
- আধুনিক সুযোগ-সুবিধা
- বিজ্ঞান বিষয়ের গবেষণা ও শিক্ষার কেন্দ্র
- বিভিন্ন বিজ্ঞান বিষয়ের ল্যাবরেটরি
শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল:
অবস্থান: ক্যাম্পাসের পূর্ব দিকে
নির্মাণকাল: ১৯৭৮
ধরণ: পুরুষদের আবাসিক হল
ছাত্র সংখ্যা: ৫৯২
উল্লেখযোগ্য দিক:
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নবম আবাসিক হল
- সুন্দর পরিবেশ
- ছাত্রদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা
কেন্দ্রীয় মসজিদ:
অবস্থান: ক্যাম্পাসের কেন্দ্রস্থলে
নির্মাণকাল: ১৯৬৪
স্থাপত্যশৈলী: ইসলামী
ধরণ: মসজিদ
উল্লেখযোগ্য দিক:
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ
- ঐতিহাসিক স্থাপত্য
- ধর্মীয় শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের কেন্দ্র
এই ছাড়াও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আরও অনেক ভবন রয়েছে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক:
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়: http://ru.ac.bd/
- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভবন: [ভুল URL সরানো হয়েছে]
দ্রষ্টব্য:
- উপরে উল্লেখিত ভবনগুলি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কিছু উল্লেখযোগ্য ভবন।
- ভবনগুলি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্য:
শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ:
- অবস্থান: কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে
- নির্মাণকাল: ১৯৭২
- শিল্পী: নিতুন কুণ্ডু
- বর্ণনা:
- স্মৃতিস্তম্ভটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে নির্মিত
- স্মৃতিস্তম্ভের চূড়ায় রয়েছে একটি ঈগল, যা স্বাধীনতার প্রতীক
- স্মৃতিস্তম্ভের পাদদেশে রয়েছে শহীদদের নাম
স্বাধীনতা স্তম্ভ:
- অবস্থান: কলা ভবনের সামনে
- নির্মাণকাল: ১৯৭৩
- শিল্পী: হাবিবুর রহমান
- বর্ণনা:
- স্তম্ভটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিজয়ের প্রতীক
- স্তম্ভের চূড়ায় রয়েছে একটি জাতীয় পতাকা
- স্তম্ভের গায়ে রয়েছে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ঘটনার চিত্র
মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর্য:
- অবস্থান: শহীদ মিনারের সামনে
- নির্মাণকাল: ১৯৯৮
- শিল্পী: মৃণাল হক
- বর্ণনা:
- ভাস্কর্যটি একজন মুক্তিযোদ্ধাকে রাইফেল হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকার অবস্থায় দেখায়
- ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধাদের সাহস ও ত্যাগের প্রতীক
অন্যান্য ভাস্কর্য:
- শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য: বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনের সামনে
- জ্ঞানের দেবী সরস্বতীর ভাস্কর্য: কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে
- মাতৃত্বের ভাস্কর্য: ছাত্রী হলের সামনে
- শান্তির পায়রা ভাস্কর্য: কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্যগুলি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অংশ। এগুলি শহীদদের স্মরণ, স্বাধীনতার গৌরব এবং জ্ঞানের আলোর প্রতীক।
দ্রষ্টব্য:
- উপরে উল্লেখিত স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্যগুলি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কিছু উল্লেখযোগ্য স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্য।
- স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্যগুলি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন।