সালমান খানের প্রথম মুভির নাম কি?
সালমান খানের প্রথম মুভির নাম হল “বিবিজি”। এটি ১৯৮৮ সালে মুক্তি পায়। এই চলচ্চিত্রে তিনি একটি ছোট ভূমিকায় অভিনয় করেন।
সালমান খানের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনীত প্রথম মুভি হল “ম্যায়নে পেয়ার কিয়া”। এটি ১৯৮৯ সালে মুক্তি পায় এবং বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হওয়ার সাথে সাথে সালমান খানও একজন জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।
জন্ম ও পরিবার
জন্ম হল জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এটি একটি নতুন জীবনের সূচনা। জন্মের মাধ্যমে একটি শিশু পরিবারে যোগ দেয় এবং একটি নতুন সমাজ ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়।
পরিবার হল একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান। এটি একটি গোষ্ঠী যা রক্তের সম্পর্ক, বিবাহ, বা অভিভাবকত্বের মাধ্যমে সংযুক্ত। পরিবার শিশুদের লালন-পালন, শিক্ষা ও সামাজিকীকরণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
জন্ম ও পরিবারের মধ্যে একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। জন্মের মাধ্যমে একটি শিশু পরিবারে যোগ দেয় এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরিবার শিশুর জন্ম, বিকাশ ও পরিপক্কতার সময় তাকে সমর্থন ও সহায়তা প্রদান করে।
জন্ম ও পরিবারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিম্নরূপ:
- জন্ম: জন্ম হল জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এটি একটি নতুন জীবনের সূচনা। জন্মের মাধ্যমে একটি শিশু পরিবারে যোগ দেয় এবং একটি নতুন সমাজ ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হয়।
- পরিবার: পরিবার হল একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠান। এটি একটি গোষ্ঠী যা রক্তের সম্পর্ক, বিবাহ, বা অভিভাবকত্বের মাধ্যমে সংযুক্ত। পরিবার শিশুদের লালন-পালন, শিক্ষা ও সামাজিকীকরণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- সম্পর্ক: জন্ম ও পরিবারের মধ্যে একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। জন্মের মাধ্যমে একটি শিশু পরিবারে যোগ দেয় এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরিবার শিশুর জন্ম, বিকাশ ও পরিপক্কতার সময় তাকে সমর্থন ও সহায়তা প্রদান করে।
জন্ম ও পরিবারের উপর গবেষণা ইঙ্গিত দেয় যে পরিবারের সাথে শক্তিশালী সম্পর্ক শিশুদের শারীরিক, মানসিক ও সামাজিক বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার থেকে সমর্থন ও সহায়তা পাওয়া শিশুদের স্বাস্থ্যকর বিকাশ, সামাজিক দক্ষতা অর্জন, এবং জীবনে সফল হওয়ার জন্য প্রস্তুত করতে সাহায্য করে।
শিক্ষা জীবন
সালমান খান একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক এবং টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব। তিনি ১৯৬৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর ভারতের মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা সেলিম খান ছিলেন একজন চলচ্চিত্র প্রযোজক এবং তার মা সুরেখা খান ছিলেন একজন গৃহিণী। সালমান খান তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে সবচেয়ে বড়।
সালমান খানের শিক্ষা জীবন শুরু হয় মুম্বাইয়ের সেন্ট সোফিয়ার কনভেন্ট স্কুলে। এরপর তিনি মুম্বাইয়ের সেন্ট পিটার্স কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা লাভ করেন। কলেজ জীবনে তিনি নাটক ও ক্রিকেটে আগ্রহী ছিলেন।
কলেজ শেষ করার পর সালমান খান মুম্বাইয়ের একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কাজ শুরু করেন। কিন্তু তার আগ্রহ ছিল চলচ্চিত্রে। ১৯৮৮ সালে তিনি তার বাবার প্রযোজনায় “বিবিজি” চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক করেন। এই চলচ্চিত্রটিতে তিনি একটি ছোট ভূমিকায় অভিনয় করেন।
১৯৮৯ সালে সালমান খান “ম্যায়নে পেয়ার কিয়া” চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার অভিনয় জীবনে বড় সাফল্য অর্জন করেন। এই চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার হওয়ার সাথে সাথে সালমান খানও একজন জনপ্রিয় অভিনেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন।
এরপর সালমান খান একের পর এক সফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে “কুড়ি-কুড়ি” (১৯৯০), “সুলতান” (১৯৯৬), “বাজরঙ্গি ভাইজান” (২০১৫), “টাইগার জিন্দা হ্যায়” (২০১৭), “দাবাং ৩” (২০১৯), এবং “অন্তিম” (২০২১)।
সালমান খান একজন দক্ষ অভিনেতা হিসেবে সমাদৃত। তিনি তার অভিনয়ের জন্য একাধিক পুরস্কারও পেয়েছেন। তিনি ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতাদের মধ্যে একজন।
সালমান খানের শিক্ষা জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিম্নরূপ:
- প্রাথমিক শিক্ষা: সালমান খান তার প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন মুম্বাইয়ের সেন্ট সোফিয়ার কনভেন্ট স্কুলে।
- মাধ্যমিক শিক্ষা: সালমান খান তার মাধ্যমিক শিক্ষা লাভ করেন মুম্বাইয়ের সেন্ট পিটার্স কলেজ থেকে।
- উচ্চশিক্ষা: সালমান খান উচ্চশিক্ষা লাভ করেননি।
সালমান খান তার শিক্ষা জীবনে খুব একটা মেধাবী ছাত্র ছিলেন না। তবে তিনি ক্রিকেট ও নাটকে আগ্রহী ছিলেন। তিনি কলেজে নাটকে অভিনয় করেছিলেন।