সানা খান একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, মডেল এবং নৃত্যশিল্পী। তিনি হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মালায়ালাম, কন্নড়, এবং বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশনে কাজ করেছেন। তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন।
সানা খান ১৯৮৭ সালের ২১শে আগস্ট মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মুম্বাইয়ের সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ২০০৩ সালে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। তার প্রথম চলচ্চিত্র ছিল “জিন্দা”। তিনি তার অভিনয়ের জন্য বেশ কয়েকটি পুরস্কার পেয়েছেন।
সানা খান ২০০৯ সালের ১২ই জানুয়ারী মুম্বাইয়ে ব্যবসায়ী মনসুর আজিজ খানকে বিয়ে করেন। তাদের ২০২৩ সালের ১৭ই জুলাই একটি পুত্র সন্তান হয়।
সানা খান ব্যক্তিগত জীবন
সানা খান একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, মডেল এবং নৃত্যশিল্পী। তিনি হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মালায়ালাম, কন্নড়, এবং বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশনে কাজ করেছেন। তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন।
সানা খান ২০০৯ সালের ১২ই জানুয়ারী মুম্বাইয়ে ব্যবসায়ী মনসুর আজিজ খানকে বিয়ে করেন। তাদের ২০২৩ সালের ১৭ই জুলাই একটি পুত্র সন্তান হয়।
সানা খানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বেশ কিছু বিতর্ক রয়েছে। ২০২০ সালে, তিনি তার বিনোদন অঙ্গন ত্যাগের ঘোষণা দেন এবং বলেন যে, তিনি “মানবতার সেবা করবেন এবং তার স্রষ্টার আদেশ মেনে চলবেন।” তবে, ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে, তিনি তার বিনোদন অঙ্গনে ফিরে আসার ঘোষণা দেন।
সানা খানের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কিছু উল্লেখযোগ্য বিতর্ক হল:
- ২০১৯ সালে, সানা খানের সাথে কোরিওগ্রাফার মেলভিন লুইসের সম্পর্কের গুজব ছড়িয়ে পড়ে। সানা খান এই গুজব অস্বীকার করেন।
- ২০২০ সালে, সানা খানের বিনোদন অঙ্গন ত্যাগের ঘোষণার পর, অনেকে তাকে “হিজড়া” বলে আক্রমণ করেন। সানা খান এই আক্রমণগুলির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন।
সানা খান একজন সফল অভিনেত্রী, তবে তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে বেশ কিছু বিতর্ক রয়েছে।
চলচ্চিত্রের তালিকা
সানা খান একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, মডেল এবং নৃত্যশিল্পী। তিনি হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মালায়ালাম, কন্নড়, এবং বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশনে কাজ করেছেন। তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন।
সানা খানের চলচ্চিত্রের তালিকা নিম্নরূপ:
হিন্দি চলচ্চিত্র
- জিন্দা (২০০৩)
- এহি হে হাই সোসাইটি (২০০৫)
- বোম্বে টু গোয়া (২০০৭)
- জয় হো (২০১২)
- ওয়াজাহ তুম হো (২০১৭)
তামিল চলচ্চিত্র
- সিলামবাত্তাম (২০০৮)
- মাদ্রাসা (২০০৯)
- থুনাই (২০১৩)
- পান্ডিয়ান (২০১৮)
তেলুগু চলচ্চিত্র
- ভারাম (২০০৯)
- রুক্ষি (২০১০)
- বীরুর (২০১৪)
মালায়ালাম চলচ্চিত্র
- থিরত্তু (২০১১)
- বাওয়ালি (২০১২)
কন্নড় চলচ্চিত্র
- সারঙ্গ (২০১১)
বাংলা চলচ্চিত্র
- প্রিয় বধূ (২০১৫)
- রিটার্ন অব দ্য জোকার (২০১৬)
সানা খান তার অভিনয়ের জন্য বেশ কয়েকটি পুরস্কার পেয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে:
- আন্তর্জাতিক তামিল চলচ্চিত্র পুরস্কার, আইফা শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেত্রী পুরস্কার (সিলামবাত্তাম)
- জি বিনোদন পুরস্কার, একটি থ্রিলার চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ বিনোদনমূলক অভিনেত্রী – মহিলা (ওয়াজাহ তুম হো)
- স্টারডাস্ট পুরস্কার, ব্রেকথ্রু পারফরম্যান্স – মহিলা (জয় হো)
মা হয়েছেন অভিনেত্রী সানা খান
২০২৩ সালের ১৭ই জুলাই পুত্র সন্তানের জন্ম দিয়েছেন বলিউডের সাবেক অভিনেত্রী সানা খান। তার স্বামীর নাম সৈয়দ আনাস। সানা খান নিজেই এই সুখবরটি তার ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, “আল্লাহর রহমতে আমাদের জীবনে নতুন একটি অধ্যায় শুরু হলো। আমাদের কোলে আজ এক ফুটফুটে পুত্র সন্তান এসেছে। আমরা দুজনেই খুব খুশি এবং কৃতজ্ঞ।”
সানা খান ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে বলিউডকে বিদায় জানান এবং ইসলামী ধর্ম অনুসারে জীবনযাপন শুরু করেন। তিনি মুফতি আনাসের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
সানা খান কত সালে জন্মগ্রহণ করেন
সানা খান ১৯৮৭ সালের ২১শে আগস্ট মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার বর্তমান বয়স ৩৫ বছর।
সানা খান একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, মডেল এবং নৃত্যশিল্পী। তিনি হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মালায়ালাম, কন্নড়, এবং বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশনে কাজ করেছেন। তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন।
সানা খান এর সেরা ১০ টি খবর একঝলকে
১. সানা খান ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে বলিউডকে বিদায় জানান এবং ইসলাম ধর্ম অনুসারে জীবনযাপন শুরু করেন।
সানা খানের বলিউড ক্যারিয়ার
সানা খান ২০০৩ সালে “জিন্দা” চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউডে তার অভিষেক করেন। তিনি হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মালায়ালাম, কন্নড়, এবং বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন।
সানা খানের উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
- জিন্দা (২০০৩)
- এহি হে হাই সোসাইটি (২০০৫)
- বোম্বে টু গোয়া (২০০৭)
- জয় হো (২০১২)
- ওয়াজাহ তুম হো (২০১৭)
- সিলামবাত্তাম (২০০৮)
- মাদ্রাসা (২০০৯)
- থুনাই (২০১৩)
- পান্ডিয়ান (২০১৮)
- ভারাম (২০০৯)
- রুক্ষি (২০১০)
- বীরুর (২০১৪)
- থিরত্তু (২০১১)
- বাওয়ালি (২০১২)
- সারঙ্গ (২০১১)
- প্রিয় বধূ (২০১৫)
- রিটার্ন অব দ্য জোকার (২০১৬)
সানা খানের পরিবার
সানা খানের জন্ম ১৯৮৭ সালের ২১শে আগস্ট মুম্বাইয়ে। তার বাবা মুসলিম এবং মা হিন্দু। তার বাবা একজন ব্যবসায়ী এবং তার মা একজন গৃহিণী। সানা খানের দুটি বোন রয়েছে।
২০২০ সালের ২১শে নভেম্বর সানা খান মুফতি আনাসকে বিয়ে করেন। মুফতি আনাস একজন মুসলিম ধর্মগুরু।
সানা খানের স্বামী কে
সানা খানের স্বামীর নাম সৈয়দ আনাস। তিনি একজন মুফতি এবং ইসলামিক ধর্মগুরু। তিনি ২০২০ সালের ২১শে নভেম্বর সুরাটে সানা খানের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
সানা খান ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে বলিউডকে বিদায় জানান এবং ইসলাম ধর্ম অনুসারে জীবনযাপন শুরু করেন। তিনি মুফতি আনাসের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন।
যে বিষয়ে আপস করতে চান না সানা খান
সানা খান যে বিষয়ে আপস করতে চান না তা হল তার ধর্ম এবং তার বিশ্বাস। তিনি একজন ইসলাম ধর্মাবলম্বী এবং তার ধর্মের বিধান অনুসারে জীবনযাপন করতে চান। তিনি তার ধর্মের মূল্যবোধ এবং নীতির সাথে কোনো আপস করতে চান না।
সানা খান ২০২০ সালে বলিউডকে বিদায় জানান এবং ইসলাম ধর্ম অনুসারে জীবনযাপন শুরু করেন। তিনি বোরকা এবং হিজাব ধারণ করেন এবং তার পোশাক এবং আচরণে ইসলামের বিধান অনুসরণ করেন।
সানা খান তার ধর্মের জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং তিনি তার বিশ্বাসের জন্য কোনো আপস করতে চান না। তিনি বিশ্বাস করেন যে, তার ধর্মের বিধান অনুসারে জীবনযাপন করলে তিনি একজন ভালো মানুষ হতে পারবেন এবং তার জীবনের লক্ষ্য অর্জন করতে পারবেন।
সানা খানের ধর্মীয় দৃঢ়তার জন্য তাকে অনেক সমালোচনা করা হয়েছে। তবে তিনি তার সমালোচকদের মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত। তিনি বিশ্বাস করেন যে, তার ধর্ম তাকে একজন ভালো মানুষ হতে সাহায্য করবে এবং তার সমালোচকরাও একদিন তার দৃঢ়তার প্রশংসা করবেন।
সানা খানের ধর্মীয় দৃঢ়তা তাকে একজন অনুপ্রেরণামূলক ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে। তিনি অনেক মানুষের কাছে অনুপ্রেরণা এবং প্রেরণাস্বরূপ। তিনি তার ধর্মের মাধ্যমে অন্যদেরকে ভালো মানুষ হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করেন।
ধর্ম অনুসরণ করতে বলিউড ছাড়লেন অভিনেত্রী সানা খান
২০২০ সালের অক্টোবর মাসে বলিউডের অভিনেত্রী সানা খান তার ধর্ম অনুসারে জীবনযাপন করার জন্য বলিউডকে বিদায় জানান। তিনি তার ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে লিখেছিলেন, “আমি আমার জীবনে নতুন একটি অধ্যায় শুরু করছি।
আমি বলিউডকে বিদায় জানাচ্ছি এবং ইসলাম ধর্ম অনুসারে জীবনযাপন শুরু করছি। আমি বিশ্বাস করি যে, আমার ধর্মের বিধান অনুসারে জীবনযাপন করলে আমি একজন ভালো মানুষ হতে পারব এবং আমার জীবনের লক্ষ্য অর্জন করতে পারব।”
সানা খান একজন ইসলাম ধর্মাবলম্বী এবং তিনি তার ধর্মের বিধান অনুসারে জীবনযাপন করতে চান। তিনি বোরকা এবং হিজাব ধারণ করেন এবং তার পোশাক এবং আচরণে ইসলামের বিধান অনুসরণ করেন।
সানা খানের ধর্মীয় দৃঢ়তার জন্য তাকে অনেক সমালোচনা করা হয়েছে। তবে তিনি তার সমালোচকদের মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত। তিনি বিশ্বাস করেন যে, তার ধর্ম তাকে একজন ভালো মানুষ হতে সাহায্য করবে এবং তার সমালোচকরাও একদিন তার দৃঢ়তার প্রশংসা করবেন।
সানা খানের ধর্মীয় দৃঢ়তা তাকে একজন অনুপ্রেরণামূলক ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছে। তিনি অনেক মানুষের কাছে অনুপ্রেরণা এবং প্রেরণাস্বরূপ। তিনি তার ধর্মের মাধ্যমে অন্যদেরকে ভালো মানুষ হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করেন।
সানা খান বলিউডের একজন সফল অভিনেত্রী ছিলেন। তিনি হিন্দি, তামিল, তেলুগু, মালায়ালাম, কন্নড়, এবং বাংলা ভাষার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছেন।
সানা খানের বলিউড ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত অনেকের কাছেই অবাক হওয়ার মতো ছিল। তবে তিনি তার সিদ্ধান্তে দৃঢ় ছিলেন এবং তিনি তার ধর্ম অনুসারে জীবনযাপন করতে চেয়েছিলেন।