টিপস ও ট্রিক্স

আমরা আমাদের দৈনন্দিক জিবনে নানান সমস্যার সম্মুখি হয়ে থাকে, এসব সমস্যার সমাধান করা আমাদের পক্ষে অনেক কঠিন হয়ে থাকে। আমাদের এই টিপস ও ট্রিক্স সেকশনে আমরা আমাদের দৈনন্দিক নানান সমস্যার সমাধান নিয়ে সহজ ভাবে আলোচনা করেছি।

ভাগ কাকে বলে? – ভাগ অংক করার কিছু সূত্র

ভাগ বলতে একটি সংখ্যাকে অন্য একটি সংখ্যা দ্বারা ভাগ করাকে বোঝায়। যে সংখ্যাকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজ্য বলে, যে সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয় তাকে ভাজক বলে এবং ভাগ করার পর যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে ভাগফল বলে। ভাগের চিহ্ন হল ÷ উদাহরণ: 12 ÷ 2 = 6 24 ÷ 6 = 4 36 […]

ভাগ কাকে বলে? – ভাগ অংক করার কিছু সূত্র Read More »

বচন কাকে বলে ও এর বৈশিষ্ট্য

বচন হলো এক বা একাধিক পদের সমষ্টি, যা একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থ প্রকাশ করে। বচনের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো, এটি একটি পূর্ণাঙ্গ অর্থ প্রকাশ করে। বচনকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়: বিবৃতি প্রশ্ন আদেশ বিবৃতি হলো এমন একটি বচন যা কোনো কিছুর অস্তিত্ব, অস্তিত্বে না থাকা, গুণ, পরিমাণ বা সম্পর্ক প্রকাশ করে। যেমন: আকাশ নীল। সূর্য

বচন কাকে বলে ও এর বৈশিষ্ট্য Read More »

Adjective কাকে বলে

Adjective হলো বাংলা ব্যাকরণের একটি পদ। Adjective হলো এমন একটি পদ যা বাক্যের অন্য কোনো পদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে। Adjective-এর কিছু বৈশিষ্ট্য হলো: Adjective সবসময় noun বা pronoun-এর আগে বসে। Adjective-এর সাথে noun বা pronoun-এর মিল থাকে। Adjective-এর সাথে verb-এর মিল থাকে। Adjective-এর কিছু উদাহরণ হলো: ভালো মন্দ সুন্দর অসুন্দর

Adjective কাকে বলে Read More »

রোজনামচা শব্দের অর্থ কী?

রোজনামচা শব্দের অর্থ হলো দিনলিপি। এটি একটি ফারসি শব্দ। রোজনামচা শব্দের মূল হলো “রোজ” যার অর্থ দিন এবং “নামচা” যার অর্থ লিপি। তাই রোজনামচা শব্দের আক্ষরিক অর্থ হলো “দিনের লিপি”। রোজনামচা হলো একজন ব্যক্তির প্রতিদিনের ঘটনাবলী লিপিবদ্ধ করার একটি মাধ্যম। এতে একজন ব্যক্তি তার দিনের কাজকর্ম, দেখাশোনা, ভ্রমণ, চিন্তাভাবনা, ইত্যাদি লিখে রাখতে পারেন। রোজনামচা ব্যক্তির

রোজনামচা শব্দের অর্থ কী? Read More »

বাংলা বানানের নিয়ম

বাংলা বানানের নিয়ম হলো বাংলা ভাষায় শব্দের বানান লেখা ও উচ্চারণের নিয়ম। এই নিয়মগুলো মেনে চললে বাংলা ভাষায় শব্দগুলো সঠিকভাবে লেখা ও উচ্চারণ করা যায়। বাংলা বানানের নিয়মগুলো অনেকগুলো। তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম হলো: স্বরবর্ণের বানান: স্বরবর্ণগুলোর বানান সাধারণত একই রকম। তবে কিছু ক্ষেত্রে স্বরবর্ণের বানানে পরিবর্তন হয়। যেমন, “অ” বর্ণের বানান “অ” হয়, কিন্তু “অ” বর্ণের বানান

বাংলা বানানের নিয়ম Read More »

মুক্তিযুদ্ধের প্রয়োজনীয়তা কি কি

স্বাধীনতা অর্জন: মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালিরা তাদের স্বাধীনতা অর্জন করে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা বৈষম্য ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছিল। তারা তাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার অধিকার ভোগ করছিল না। ২৫ মার্চের গণহত্যার মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙালিদেরকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু এই গণহত্যা বাঙালিদেরকে আরও ঐক্যবদ্ধ করে। তারা বুঝতে

মুক্তিযুদ্ধের প্রয়োজনীয়তা কি কি Read More »

মুক্তিযুদ্ধের প্রয়োজনীয়তা

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি জাতির স্বাধীনতা অর্জনের জন্য সংঘটিত একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। এই যুদ্ধের প্রয়োজনীয়তা ছিল নিম্নরূপ: স্বাধীনতা অর্জন: পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিকভাবে বঞ্চিত ছিল। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করলেও পাকিস্তানি সামরিক সরকার তা অস্বীকার করে। এর ফলে বাঙালিদের মধ্যে স্বাধীনতার

মুক্তিযুদ্ধের প্রয়োজনীয়তা Read More »

মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী কে ছিলেন?

মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন মোহাম্মদ মনসুর আলী। তিনি ১৯৭১ সালের ২৭ এপ্রিল গঠিত মুজিবনগর সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভায় অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। তিনি ১৯৭১ সালের ১৯ জুলাই বাংলাদেশের প্রথম বাজেট ঘোষণা করেন। মোহাম্মদ মনসুর আলী ১৯১৯ সালের ১৬ জানুয়ারি সিরাজগঞ্জ জেলার রতনকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে এমএ এবং ল’ পাস করেন। ১৯৪৮ সালে

মুজিবনগর সরকারের অর্থমন্ত্রী কে ছিলেন? Read More »

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন

নারী ও শিশু নির্যাতন নিয়ে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ এর উদ্দেশ্য অতুলনীয় বিধান  প্রনয়নকল্পে প্রণীত আইন যেহেতু নারী ও শিশু নির্যাতন ও প্রাসঙ্গিক ঘটনা আবেদনের প্রয়োজনীয় বিধান প্রণয়ন করা সমীচীন অপ্রয়োজনীয়’; যেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইল।  ধারা ১ । সংক্ষিপ্ত শিরোনাম প্রবর্তন এই আইন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আই.২০০০ নামে অভিহিত হইবে। ইহা অবিলম্বে

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন Read More »

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটির রচয়িতা কে?

“আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো” গানটির রচয়িতা হলেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক আবদুল গাফফার চৌধুরী। তিনি ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি গানটি রচনা করেন। প্রথমে আবদুল লতিফ গানটি সুরারোপ করেন। তবে পরবর্তীতে আলতাফ মাহমুদের করা সুরটিই অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করে, ১৯৫৪ সালের প্রভাত ফেরীতে প্রথম গাওয়া হয় আলতাফ মাহমুদের সুরে “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো” গানটি এবং

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো গানটির রচয়িতা কে? Read More »

Scroll to Top