ভোটার নিবন্ধন ফর্ম
ভোটার নিবন্ধন ফরম
আবেদনকারীর তথ্য
- নাম:
- পিতা/মাতার নাম:
- স্বামী/স্ত্রীর নাম (বিবাহিত হলে):
- জন্ম তারিখ:
- বয়স:
- জাতীয়তা:
- ধর্ম:
- শিক্ষাগত যোগ্যতা:
- পেশা:
- স্থায়ী ঠিকানা:
- স্থায়ী ঠিকানার উপজেলা:
- স্থায়ী ঠিকানার থানা:
- স্থায়ী ঠিকানার জেলা:
- বর্তমান ঠিকানা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে):
- বর্তমান ঠিকানার উপজেলা:
- বর্তমান ঠিকানার থানা:
- বর্তমান ঠিকানার জেলা:
পরিচয়পত্রের তথ্য
- পরিচয়পত্রের ধরন:
- পরিচয়পত্রের নম্বর:
- পরিচয়পত্রের ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ:
অন্যান্য তথ্য
- রক্তের গ্রুপ:
- স্বাস্থ্যগত অবস্থা:
- বিবাহিত হলে স্ত্রীর নাম:
- বিবাহের তারিখ:
- বিবাহের স্থান:
- বিবাহের নিবন্ধন নম্বর:
আবেদন ফি
- আবেদন ফির পরিমাণ: ২০০ টাকা
- আবেদন ফি প্রদানের পদ্ধতি: নগদ বা ব্যাংক ড্রাফট
আবেদনকারীর স্বাক্ষর:
চেয়ারম্যান/মেয়র/উপজেলা নির্বাহী অফিসারের স্বাক্ষর:
ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণের নিয়মাবলী
- ফরমের সকল অংশ সঠিকভাবে পূরণ করুন।
- ফরমের সকল তথ্য সত্য এবং সঠিক হতে হবে।
- ফরমে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি সংযুক্ত করুন।
- ফরমের সাথে আবেদন ফি প্রদান করুন।
ভোটার নিবন্ধন ফরম জমা দেওয়ার নিয়মাবলী
- আপনার স্থায়ী ঠিকানার উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে ফরম জমা দিন।
- ফরম জমা দেওয়ার সময় আপনার মূল পরিচয়পত্র এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখুন।
ভোটার নিবন্ধন ফরম সংগ্রহের নিয়মাবলী
- আপনার স্থায়ী ঠিকানার উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে ফরম সংগ্রহ করুন।
- ফরম সংগ্রহের সময় আপনার মূল পরিচয়পত্র এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখুন।
ভোটার নিবন্ধন ফরম অনলাইনে পূরণ ও জমা দেওয়ার নিয়মাবলী
- বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে যান।
- ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করুন।
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান কপি আপলোড করুন।
- আবেদন ফি প্রদান করুন।
- আপনার আবেদনপত্রের একটি প্রিন্ট কপি সংগ্রহ করুন।
ভোটার নিবন্ধন ফরম সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্য
- ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণের সময়, আপনার স্থায়ী ঠিকানার উপজেলা নির্বাচন অফিসে যাচাই করে নিন যে, আপনার নাম ভোটার তালিকায় রয়েছে কিনা।
- আপনার নাম ভোটার তালিকায় না থাকলে, নতুন করে ভোটার নিবন্ধন করতে হবে।
- ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ এবং জমা দেওয়ার পর, আপনার আবেদনপত্র এবং কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে, যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে আপনাকে ভোটার তালিকাভুক্ত করা হবে।
- ভোটার তালিকাভুক্ত হওয়ার পর, আপনাকে ভোটার কার্ড দেওয়া হবে।
আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার জন্য সহায়ক হবে।
নতুন ভোটার হতে কি কি লাগে
নতুন ভোটার হতে হলে নিম্নলিখিত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে:
- বয়স: ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া।
- জাতীয়তা: বাংলাদেশী।
- স্থায়ী ঠিকানা: বাংলাদেশের যেকোনো জেলা, উপজেলা বা থানার অন্তর্গত ভোটার এলাকায় স্থায়ী ঠিকানা থাকতে হবে।
- শিক্ষাগত যোগ্যতা: কোন শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন নেই।
নতুন ভোটার হতে হলে নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
- জন্ম নিবন্ধন সনদ বা পাসপোর্টের ফটোকপি।
- পিতা বা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
- চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রত্যায়নপত্র।
- শিক্ষিত হলে এসএসসি সনদসহ শিক্ষাগত সনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
- রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করা হলে তার ফটোকপি।
- বিদ্যুৎ বিল (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
- জমির কাগজ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
- ভোটার হই নাই মর্মে অঙ্গিকার নামা।
- বাড়ির টেক্স পরিশোধীত রশিদের ফটোকপি।
- বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রী জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও বিবাহিত সনদ পত্রের ফটোকপি।
- নাগরিক সনদ।
নতুন ভোটার হতে হলে, আপনাকে প্রথমে আপনার স্থায়ী ঠিকানার উপজেলা নির্বাচন অফিসে যেতে হবে। সেখানে আপনাকে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। আবেদনপত্র পূরণের সময়, আপনাকে আপনার স্থায়ী ঠিকানা, জন্ম তারিখ, পিতা-মাতার নাম, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে।
আপনার আবেদনপত্র এবং কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে, যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে আপনাকে ভোটার তালিকাভুক্ত করা হবে। ভোটার তালিকাভুক্ত হওয়ার পর, আপনাকে ভোটার কার্ড দেওয়া হবে।
নতুন ভোটার হতে হলে, আপনি অনলাইনেও আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে, আপনি আবেদনপত্র পূরণ করতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করতে পারেন। আবেদনপত্র পূরণের পর, আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদনপত্রের মূল কপি এবং কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
নতুন ভোটার হতে হলে, আপনাকে আবেদনপত্র পূরণের পর, আবেদন ফি প্রদান করতে হবে। আবেদন ফির পরিমাণ ২০০ টাকা। আবেদন ফি নগদ বা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে প্রদান করা যাবে।
আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার জন্য সহায়ক হবে।
নতুন ভোটার হতে চাইলে আপনার অবশ্যই নিম্নলিখিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখতে হবে:
- আপনার জন্ম তারিখ ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।
- আপনার জাতীয়তা বাংলাদেশী হতে হবে।
- আপনার স্থায়ী ঠিকানা বাংলাদেশের যেকোনো জেলা, উপজেলা বা থানার অন্তর্গত ভোটার এলাকায় হতে হবে।
- আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কোনরূপ নির্দিষ্ট নয়।
আপনি যদি উপরের সকল যোগ্যতা পূরণ করেন, তাহলে আপনি নতুন ভোটার হতে পারবেন।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হবে:
ধাপ ১: আবেদনপত্র পূরণ
প্রথমে আপনাকে আপনার স্থায়ী ঠিকানার উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে। আবেদনপত্র পূরণের সময়, আপনাকে আপনার সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। আবেদনপত্র পূরণের পর, আপনাকে আবেদন ফি প্রদান করতে হবে। আবেদন ফির পরিমাণ ২০০ টাকা। আবেদন ফি নগদ বা ব্যাংক ড্রাফটের মাধ্যমে প্রদান করা যাবে।
ধাপ ২: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা
আবেদনপত্র পূরণের পর, আপনাকে নিম্নলিখিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে:
- জন্ম নিবন্ধন সনদ বা পাসপোর্টের ফটোকপি।
- পিতা বা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
- চেয়ারম্যান কর্তৃক প্রত্যায়নপত্র।
- শিক্ষিত হলে এসএসসি সনদসহ শিক্ষাগত সনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
- রক্তের গ্রুপ পরীক্ষা করা হলে তার ফটোকপি।
- বিদ্যুৎ বিল (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
- জমির কাগজ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
- ভোটার হই নাই মর্মে অঙ্গিকার নামা।
- বাড়ির টেক্স পরিশোধীত রশিদের ফটোকপি।
- বিবাহিত হলে স্বামী/স্ত্রী জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও বিবাহিত সনদ পত্রের ফটোকপি।
- নাগরিক সনদ।
ধাপ ৩: বায়োমেট্রিক আপডেট
আপনার আবেদনপত্র এবং কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে, যদি সবকিছু ঠিক থাকে, তাহলে আপনাকে বায়োমেট্রিক আপডেটের জন্য উপজেলা নির্বাচন অফিসে ডাকা হবে। বায়োমেট্রিক আপডেটের সময়, আপনার ছবি তোলা হবে, আঙুলের ছাপ নেওয়া হবে এবং স্বাক্ষর নেওয়া হবে।
ধাপ ৪: ভোটার আইডি কার্ড প্রাপ্তি
আপনার বায়োমেট্রিক আপডেট সম্পন্ন হলে, আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড দেওয়া হবে। ভোটার আইডি কার্ড প্রদানের পর, আপনি ভোট দিতে পারবেন।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য অনলাইনে আবেদন
আপনি চাইলে অনলাইনেও নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে, আপনি আবেদনপত্র পূরণ করতে পারেন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করতে পারেন। আবেদনপত্র পূরণের পর, আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদনপত্রের মূল কপি এবং কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য কিছু টিপস
- আপনার আবেদনপত্র এবং কাগজপত্র সঠিকভাবে পূরণ করুন।
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিন।
- আপনার নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদনপত্রের মূল কপি এবং কাগজপত্র জমা দিন।
আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার জন্য সহায়ক হবে।