সোমপুর বিহারের প্রতিষ্ঠাতা সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে। ঐতিহাসিকরা মনে করেন, এটি পাল বংশের রাজা ধর্মপাল (৭৮১-৮২২ খ্রি.) বা তার পুত্র দেবপাল (৮১০-৮৫০ খ্রি.) প্রতিষ্ঠা করেন।
তবে, তিব্বতীয় ইতিহাস গ্রন্থ “পাগ সাম জোন ঝাং” এর লেখক অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে ধর্মপালের পুত্র দেবপাল কর্তৃক সোমপুরে নির্মিত বিশাল বিহার ও সুউচ্চ মন্দিরের উল্লেখ করেছেন।
সোমপুর বিহারের নির্মাণশৈলীতে পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও শিল্পকলা ফুটে উঠেছে। এটি একটি বিশাল আয়তক্ষেত্রাকার এলাকায় অবস্থিত।
বিহারের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে একটি প্রধান মন্দির। মন্দিরটি ইটের তৈরি এবং এর উচ্চতা প্রায় ৫০ ফুট। মন্দিরের চারপাশে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ। কক্ষগুলিতে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বাস করতেন ও অধ্যয়ন করতেন।
সোমপুর বিহার বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অমূল্য সম্পদ।
সোমপুর বিহার বিখ্যাত হওয়ার কারণ কী ছিল?
সোমপুর বিহার বিখ্যাত হওয়ার কারণগুলি হল:
- এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার।
- এটি পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও শিল্পকলার এক অসাধারণ নিদর্শন।
- এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
- এটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অমূল্য সম্পদ।
সোমপুর বিহারের নির্মাণশৈলী অত্যন্ত সুন্দর ও অত্যাধুনিক ছিল। বিহারটি একটি বিশাল আয়তক্ষেত্রাকার এলাকায় অবস্থিত। বিহারের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে একটি প্রধান মন্দির।
মন্দিরটি ইটের তৈরি এবং এর উচ্চতা প্রায় ৫০ ফুট। মন্দিরের চারপাশে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ। কক্ষগুলিতে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বাস করতেন ও অধ্যয়ন করতেন।
সোমপুর বিহারের নির্মাণশৈলীতে পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও শিল্পকলা ফুটে উঠেছে। বিহারের দেয়ালে রয়েছে বুদ্ধ ও হিন্দু দেবদেবীর অসংখ্য ভাস্কর্য।
এই ভাস্কর্যগুলি পাল বংশের শিল্পীদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে প্রমাণ করে।
সোমপুর বিহার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। এটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অমূল্য সম্পদ। সোমপুর বিহারের মাধ্যমে আমরা পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও শিল্পকলার পরিচয় লাভ করতে পারি।
সোমপুর বিহারের বিখ্যাত হওয়ার আরেকটি কারণ হল এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা কেন্দ্র ছিল। এই বিহারে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষাদান করা হতো।
সোমপুর বিহার থেকে অনেক বৌদ্ধ পণ্ডিত ও ভিক্ষু উৎপন্ন হয়েছিলেন। তারা বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সোমপুর বিহার বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ। এটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
সোমপুর বিহার কখন নির্মিত হয়?
সোমপুর বিহারের নির্মাণকাল সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে। ঐতিহাসিকরা মনে করেন, এটি পাল বংশের রাজা ধর্মপাল (৭৮১-৮২২ খ্রি.) বা তার পুত্র দেবপাল (৮১০-৮৫০ খ্রি.) নির্মাণ করেন।
তবে, তিব্বতীয় ইতিহাস গ্রন্থ “পাগ সাম জোন ঝাং” এর লেখক অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে ধর্মপালের পুত্র দেবপাল কর্তৃক সোমপুরে নির্মিত বিশাল বিহার ও সুউচ্চ মন্দিরের উল্লেখ করেছেন।
সুতরাং, সোমপুর বিহারের নির্মাণকাল অষ্টম শতাব্দীর শেষভাগ বা নবম শতাব্দীর প্রথমার্ধ।
১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম সোমপুর বিহার আবিষ্কার করেন।
সোমপুর বিহার ভুলে যাওয়া এক সভ্যতার কাহিনী
সোমপুর বিহার বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার এবং ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটি।
সোমপুর বিহারের নির্মাণকাল সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে। ঐতিহাসিকরা মনে করেন, এটি পাল বংশের রাজা ধর্মপাল (৭৮১-৮২২ খ্রি.) বা তার পুত্র দেবপাল (৮১০-৮৫০ খ্রি.) নির্মাণ করেন।
তবে, তিব্বতীয় ইতিহাস গ্রন্থ “পাগ সাম জোন ঝাং” এর লেখক অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে ধর্মপালের পুত্র দেবপাল কর্তৃক সোমপুরে নির্মিত বিশাল বিহার ও সুউচ্চ মন্দিরের উল্লেখ করেছেন।
সোমপুর বিহারের নির্মাণশৈলী অত্যন্ত সুন্দর ও অত্যাধুনিক ছিল। বিহারটি একটি বিশাল আয়তক্ষেত্রাকার এলাকায় অবস্থিত। বিহারের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে একটি প্রধান মন্দির।
মন্দিরটি ইটের তৈরি এবং এর উচ্চতা প্রায় ৫০ ফুট। মন্দিরের চারপাশে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ। কক্ষগুলিতে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বাস করতেন ও অধ্যয়ন করতেন।
সোমপুর বিহারের দেয়ালে রয়েছে বুদ্ধ ও হিন্দু দেবদেবীর অসংখ্য ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যগুলি পাল বংশের শিল্পীদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে প্রমাণ করে।
সোমপুর বিহার একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা কেন্দ্র ছিল। এই বিহারে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষাদান করা হতো। সোমপুর বিহার থেকে অনেক বৌদ্ধ পণ্ডিত ও ভিক্ষু উৎপন্ন হয়েছিলেন।
তারা বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সোমপুর বিহার বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ। এটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
ভুলে যাওয়া এক সভ্যতার কাহিনী
সোমপুর বিহার শুধুমাত্র একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন নয়, এটি একটি ভুলে যাওয়া এক সভ্যতার কাহিনী। এই বিহারের মাধ্যমে আমরা পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিচয় লাভ করতে পারি।
পাল বংশ ছিল বাংলায় গড়ে ওঠা একটি গুরুত্বপূর্ণ বৌদ্ধ রাজবংশ। পাল বংশের রাজারা ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মের পৃষ্ঠপোষক। তারা বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সোমপুর বিহার পাল বংশের বৌদ্ধ ধর্মপ্রচারের অন্যতম কেন্দ্র ছিল। এই বিহারে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষাদান করা হতো। সোমপুর বিহার থেকে অনেক বৌদ্ধ পণ্ডিত ও ভিক্ষু উৎপন্ন হয়েছিলেন।
তারা বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সোমপুর বিহারের ধ্বংসাবশেষ আমাদের অতীতের একটি সমৃদ্ধ সভ্যতার কথা মনে করিয়ে দেয়। এই বিহার আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় যে, একসময় বাংলায় একটি সমৃদ্ধ বৌদ্ধ সংস্কৃতি ছিল।
উত্তরাঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য সোমপুর বিহার
উত্তরাঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য সোমপুর বিহার বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার এবং ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের একটি। এটি বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলায় অবস্থিত।
সোমপুর বিহারের নির্মাণকাল সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে। ঐতিহাসিকরা মনে করেন, এটি পাল বংশের রাজা ধর্মপাল (৭৮১-৮২২ খ্রি.) বা তার পুত্র দেবপাল (৮১০-৮৫০ খ্রি.) নির্মাণ করেন।
তবে, তিব্বতীয় ইতিহাস গ্রন্থ “পাগ সাম জোন ঝাং” এর লেখক অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে ধর্মপালের পুত্র দেবপাল কর্তৃক সোমপুরে নির্মিত বিশাল বিহার ও সুউচ্চ মন্দিরের উল্লেখ করেছেন।
সোমপুর বিহারের নির্মাণশৈলী অত্যন্ত সুন্দর ও অত্যাধুনিক ছিল। বিহারটি একটি বিশাল আয়তক্ষেত্রাকার এলাকায় অবস্থিত। বিহারের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে একটি প্রধান মন্দির।
মন্দিরটি ইটের তৈরি এবং এর উচ্চতা প্রায় ৫০ ফুট। মন্দিরের চারপাশে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ। কক্ষগুলিতে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বাস করতেন ও অধ্যয়ন করতেন।
সোমপুর বিহারের দেয়ালে রয়েছে বুদ্ধ ও হিন্দু দেবদেবীর অসংখ্য ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যগুলি পাল বংশের শিল্পীদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে প্রমাণ করে।
সোমপুর বিহার একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা কেন্দ্র ছিল। এই বিহারে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষাদান করা হতো। সোমপুর বিহার থেকে অনেক বৌদ্ধ পণ্ডিত ও ভিক্ষু উৎপন্ন হয়েছিলেন। তারা বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
উত্তরাঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যে সোমপুর বিহারের গুরুত্ব
সোমপুর বিহার উত্তরাঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। এটি উত্তরাঞ্চলের প্রাচীন ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অমূল্য নিদর্শন।
সোমপুর বিহারের মাধ্যমে আমরা পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিচয় লাভ করতে পারি।
সোমপুর বিহার উত্তরাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র। প্রতিবছর বহু দেশি-বিদেশি পর্যটক সোমপুর বিহার পরিদর্শনে আসেন। সোমপুর বিহারের মাধ্যমে উত্তরাঞ্চলের প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ছে।
সোমপুর বিহারের সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তবে, বিহারের পুরো এলাকা এখনও সংস্কার করা হয়নি।
সোমপুর বিহারের সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে আমরা আমাদের অতীতের একটি সমৃদ্ধ সভ্যতার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সংরক্ষণ করতে পারি।
সোমপুর বিহারের গুরুত্ব
সোমপুর বিহারের গুরুত্ব নিম্নরূপ:
- এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার।
- এটি পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও শিল্পকলার এক অসাধারণ নিদর্শন।
- এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।
- এটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক অমূল্য সম্পদ।
- এটি উত্তরাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্র।
সোমপুর বিহার বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ। এটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
সোমপুর বিহার যেন জীবন্ত ইতিহাস
সত্যিই তাই। সোমপুর বিহার বাংলাদেশের একটি জীবন্ত ইতিহাস। এই বিহারের মাধ্যমে আমরা পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিচয় লাভ করতে পারি।
সোমপুর বিহারের নির্মাণশৈলী অত্যন্ত সুন্দর ও অত্যাধুনিক ছিল। বিহারটি একটি বিশাল আয়তক্ষেত্রাকার এলাকায় অবস্থিত। বিহারের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে একটি প্রধান মন্দির।
মন্দিরটি ইটের তৈরি এবং এর উচ্চতা প্রায় ৫০ ফুট। মন্দিরের চারপাশে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ। কক্ষগুলিতে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা বাস করতেন ও অধ্যয়ন করতেন।
বিহারের দেয়ালে রয়েছে বুদ্ধ ও হিন্দু দেবদেবীর অসংখ্য ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যগুলি পাল বংশের শিল্পীদের দক্ষতা ও সৃজনশীলতাকে প্রমাণ করে।
সোমপুর বিহার একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা কেন্দ্র ছিল। এই বিহারে বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষাদান করা হতো। সোমপুর বিহার থেকে অনেক বৌদ্ধ পণ্ডিত ও ভিক্ষু উৎপন্ন হয়েছিলেন।
তারা বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার ও প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
সোমপুর বিহারের ধ্বংসাবশেষ আমাদের অতীতের একটি সমৃদ্ধ সভ্যতার কথা মনে করিয়ে দেয়। এই বিহার আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় যে, একসময় বাংলায় একটি সমৃদ্ধ বৌদ্ধ সংস্কৃতি ছিল।
সোমপুর বিহার বর্তমানে একটি পর্যটন কেন্দ্র। প্রতিবছর বহু দেশি-বিদেশি পর্যটক সোমপুর বিহার পরিদর্শনে আসেন। সোমপুর বিহারের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস ও সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হন।
সোমপুর বিহার বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ। এই বিহারের সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে আমরা আমাদের অতীতের একটি সমৃদ্ধ সভ্যতার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সংরক্ষণ করতে পারি।
সোমপুর বিহার যেন জীবন্ত ইতিহাস, কারণ এটি আমাদেরকে অতীতের একটি সমৃদ্ধ সভ্যতার সাথে পরিচিত করে তোলে। এই বিহারের মাধ্যমে আমরা পাল বংশের সমৃদ্ধ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিচয় লাভ করতে পারি।
সোমপুর বিহার বাংলাদেশের একটি অমূল্য সম্পদ, যা আমাদের অতীতের সাথে সংযোগ স্থাপন করে।