ইসবগুলের ভুসি কেন ও কীভাবে খাবেন

ইসবগুল খেলে কি হয়?

ইসবগুল খেলে অনেক উপকার হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:

  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: ইসবগুলের ভুসিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা মলের পরিমাণ বাড়ায় এবং মলকে নরম করে তোলে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
  • আমাশয়ের উপসর্গ কমায়: ইসবগুলের ভুসি শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল শোষণ করে এবং মলকে শক্ত করে তোলে। ফলে আমাশয়ের উপসর্গ কমে যায়।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে: ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার পর পেট ভরা থাকে বলে খাবারের পরিমাণ কমে যায়। ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: ইসবগুলের ভুসি শরীরে শর্করার শোষণ কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে: ইসবগুলের ভুসি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  • অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে: ইসবগুলের ভুসি অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি কমিয়ে দেয়। ফলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
  • অর্শরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে: ইসবগুলের ভুসি মলকে নরম করে তোলে এবং মলত্যাগে সহায়তা করে। ফলে অর্শরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ইসবগুল খাওয়ার পরপরই পানি বা অন্য কোনো তরল পান করা উচিত। এতে ইসবগুল ফুলে উঠতে পারে এবং এর উপকারিতা ভালোভাবে পাওয়া যায়।

ইসবগুল খেলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও হতে পারে, যেমন:

  • গ্যাস, পেট ফাঁপা, বমিভাব, ডায়রিয়া
  • অন্ত্রের বাধা
  • অ্যালার্জি

যদি ইসবগুল খেয়ে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার উপকারিতা

ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল:

  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: ইসবগুলের ভুসিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা মলের পরিমাণ বাড়ায় এবং মলকে নরম করে তোলে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
  • আমাশয়ের উপসর্গ কমায়: ইসবগুলের ভুসি শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল শোষণ করে এবং মলকে শক্ত করে তোলে। ফলে আমাশয়ের উপসর্গ কমে যায়।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে: ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার পর পেট ভরা থাকে বলে খাবারের পরিমাণ কমে যায়। ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: ইসবগুলের ভুসি শরীরে শর্করার শোষণ কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে: ইসবগুলের ভুসি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। ফলে হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  • অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে: ইসবগুলের ভুসি অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি কমিয়ে দেয়। ফলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
  • অর্শরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে: ইসবগুলের ভুসি মলকে নরম করে তোলে এবং মলত্যাগে সহায়তা করে। ফলে অর্শরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও হতে পারে, যেমন:

  • গ্যাস, পেট ফাঁপা, বমিভাব, ডায়রিয়া
  • অন্ত্রের বাধা
  • অ্যালার্জি

যদি ইসবগুলের ভুসি খেয়ে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম:

ইসবগুলের ভুসি সাধারণত পানি বা অন্য কোনো তরলের সাথে মিশিয়ে খাওয়া হয়। ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার আগে অবশ্যই পানি বা অন্য কোনো তরল পান করা উচিত। এতে ইসবগুল ফুলে উঠতে পারে এবং এর উপকারিতা ভালোভাবে পাওয়া যায়।

ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার পরপরই পানি বা অন্য কোনো তরল পান করা উচিত। এতে ইসবগুল ফুলে উঠতে পারে এবং এর উপকারিতা ভালোভাবে পাওয়া যায়।

ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার পরিমাণ একজনের থেকে অন্যজনের ভিন্ন হতে পারে। সাধারণত, প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন ১-২ চা চামচ ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

ইসবগুলের ভুসি কোথায় পাওয়া যায়:

ইসবগুলের ভুসি ফার্মেসি, সুপারমার্কেট এবং অনলাইনে পাওয়া যায়।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *