ব্লাড ক্যানসারের লক্ষণ কী কী
ব্লাড ক্যানসারের লক্ষণগুলি ক্যান্সারের ধরন এবং কতটা ছড়িয়ে পড়েছে তার উপর নির্ভর করে। সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- অস্বাভাবিক রক্তপাত বা ক্ষত
- ঘন ঘন সংক্রমণ
- দুর্বলতা বা ক্লান্তি
- অনিয়মিত মাসিক
- হঠাৎ ওজন হ্রাস
- বুক ধড়ফড়
- শ্বাসকষ্ট
- মাথাব্যথা
- ঝাপসা দৃষ্টি
- বমি বমি ভাব বা বমি
- কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া
- হাড়ে ব্যথা
- জয়েন্টে ব্যথা
- ত্বকে পরিবর্তন, যেমন লালচেভাব, ফুসকুড়ি বা রক্তপাত
ব্লাড ক্যানসারের লক্ষণগুলি অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণেও হতে পারে, তাই যদি আপনার কোনও লক্ষণ থাকে তবে ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ।
ব্লাড ক্যানসারের নির্দিষ্ট ধরন অনুসারে লক্ষণগুলি আরও নির্দিষ্ট হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্তাল্পতা, জ্বর এবং ইনফেকশনের ঝুঁকি বেশি থাকে। লিম্ফোমা আক্রান্ত ব্যক্তিদের জ্বর, ঘাম, রাতে ঘুম থেকে ওঠা এবং ওজন হ্রাসের ঝুঁকি বেশি থাকে। মাল্টিপল মায়েলোমা আক্রান্ত ব্যক্তিদের হাড়ের ব্যথা, রক্তাল্পতা এবং জ্বরের ঝুঁকি বেশি থাকে।
আপনার যদি ব্লাড ক্যানসারের লক্ষণগুলির মধ্যে কোনও একটি দেখা দেয় তবে অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার লক্ষণগুলি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন এবং আপনার শারীরিক পরীক্ষা করবেন। তারা আপনার রক্ত ও অন্যান্য তরল পরীক্ষা করতে পারে।
ব্লাড ক্যানসারের নির্ণয়ের জন্য, ডাক্তাররা সাধারণত নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি বা একাধিক ব্যবহার করেন:
- রক্ত পরীক্ষা: রক্ত পরীক্ষায় ক্যান্সার কোষগুলি সনাক্ত করা যেতে পারে।
- অস্থিমজ্জা অ্যাসপিরেশন বা বায়োপসি: অস্থিমজ্জা অ্যাসপিরেশনে, ডাক্তার একটি পাতলা সুচ ব্যবহার করে অস্থিমজ্জা থেকে একটি নমুনা নেন। অস্থিমজ্জা বায়োপসিতে, ডাক্তার একটি ছোট টুকরো অস্থিমজ্জা বের করেন।
- অন্যান্য পরীক্ষা: অন্যান্য পরীক্ষার মধ্যে রয়েছে CT স্ক্যান, MRI, PET স্ক্যান এবং BMD স্ক্যান।
ব্লাড ক্যানসারের চিকিৎসা ক্যান্সারের ধরন এবং কতটা ছড়িয়ে পড়েছে তার উপর নির্ভর করে। চিকিৎসার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে:
- কেমোথেরাপি: কেমোথেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলি ধ্বংস করার জন্য ওষুধ ব্যবহার করা।
- রেডিয়েশন থেরাপি: রেডিয়েশন থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলি ধ্বংস করার জন্য বিকিরণ ব্যবহার করা।
- হরমোন থেরাপি: হরমোন থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলির বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য হরমোন ব্যবহার করা।
- জীবাণুঘটিত থেরাপি: জীবাণুঘটিত থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলিকে ধ্বংস করার জন্য রোগ প্রতিরোধক কোষ ব্যবহার করা।
- অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন: অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন হল ক্যান্সার আক্রান্ত অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের জন্য স্বাস্থ্যকর অস্থিমজ্জা ব্যবহার করা।
ব্লাড ক্যানসারের চিকিৎসার লক্ষ্য হল ক্যান্সার কোষগুলিকে ধ্বংস করা এবং ক্যান্সারের পুনরাবৃত্তির ঝুঁকি কমানো।
ব্লাড ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ
ব্লাড ক্যান্সার, যা হেমাটোলজিক ক্যান্সার নামেও পরিচিত, রক্ত কোষ তৈরির জন্য দায়ী অস্থি মজ্জার ক্যান্সার। রক্ত কোষগুলির মধ্যে রয়েছে শ্বেত রক্ত কোষ, লাল রক্ত কোষ এবং প্লেটলেট।
ব্লাড ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণগুলি সাধারণত অস্পষ্ট এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণেও হতে পারে। তাই, যদি আপনি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির মধ্যে কোনও একটি অনুভব করেন তবে অবিলম্বে চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ:
- অস্বাভাবিক রক্তপাত বা ক্ষত: সহজেই রক্তপাত বা ক্ষত হওয়া, এমনকি সামান্য আঘাতের সাথেও।
- ঘন ঘন সংক্রমণ: ঠান্ডা লাগা, ফ্লু বা অন্যান্য সংক্রমণের মতো সংক্রমণের প্রবণতা বৃদ্ধি।
- দুর্বলতা বা ক্লান্তি: সাধারণ দুর্বলতা বা ক্লান্তি।
- হঠাৎ ওজন হ্রাস: অজানা কারণে ওজন হ্রাস।
- অন্যান্য লক্ষণ: অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে বুক ধড়ফড়, শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা, ঝাপসা দৃষ্টি, বমি বমি ভাব বা বমি, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া, হাড়ে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা এবং ত্বকে পরিবর্তন, যেমন লালচেভাব, ফুসকুড়ি বা রক্তপাত।
ব্লাড ক্যান্সারের নির্দিষ্ট ধরন অনুসারে লক্ষণগুলি আরও নির্দিষ্ট হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্তাল্পতা, জ্বর এবং ইনফেকশনের ঝুঁকি বেশি থাকে। লিম্ফোমা আক্রান্ত ব্যক্তিদের জ্বর, ঘাম, রাতে ঘুম থেকে ওঠা এবং ওজন হ্রাসের ঝুঁকি বেশি থাকে। মাল্টিপল মায়েলোমা আক্রান্ত ব্যক্তিদের হাড়ের ব্যথা, রক্তাল্পতা এবং জ্বরের ঝুঁকি বেশি থাকে।
ব্লাড ক্যান্সারের নির্ণয়ের জন্য, ডাক্তাররা সাধারণত নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি বা একাধিক ব্যবহার করেন:
- রক্ত পরীক্ষা: রক্ত পরীক্ষায় ক্যান্সার কোষগুলি সনাক্ত করা যেতে পারে।
- অস্থিমজ্জা অ্যাসপিরেশন বা বায়োপসি: অস্থিমজ্জা অ্যাসপিরেশনে, ডাক্তার একটি পাতলা সুচ ব্যবহার করে অস্থিমজ্জা থেকে একটি নমুনা নেন। অস্থিমজ্জা বায়োপসিতে, ডাক্তার একটি ছোট টুকরো অস্থিমজ্জা বের করেন।
- অন্যান্য পরীক্ষা: অন্যান্য পরীক্ষার মধ্যে রয়েছে CT স্ক্যান, MRI, PET স্ক্যান এবং BMD স্ক্যান।
ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসা ক্যান্সারের ধরন এবং কতটা ছড়িয়ে পড়েছে তার উপর নির্ভর করে। চিকিৎসার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে:
- কেমোথেরাপি: কেমোথেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলি ধ্বংস করার জন্য ওষুধ ব্যবহার করা।
- রেডিয়েশন থেরাপি: রেডিয়েশন থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলি ধ্বংস করার জন্য বিকিরণ ব্যবহার করা।
- হরমোন থেরাপি: হরমোন থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলির বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য হরমোন ব্যবহার করা।
- জীবাণুঘটিত থেরাপি: জীবাণুঘটিত থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলিকে ধ্বংস করার জন্য রোগ প্রতিরোধক কোষ ব্যবহার করা।
- অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন: অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন হল ক্যান্সার আক্রান্ত অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের জন্য স্বাস্থ্যকর অস্থিমজ্জা ব্যবহার করা।
ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসার লক্ষ্য হল ক্যান্সার কোষগুলিকে ধ্বংস করা এবং ক্যান্সারের পুনরাবৃত্তির ঝুঁকি কমানো।
আপনি কখন চিকিৎসা সাহায্য চাইতে হবে?
ব্লাড ক্যানসারের লক্ষণগুলি অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণেও হতে পারে, তাই যদি আপনার কোনও লক্ষণ থাকে তবে ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ।
ব্লাড ক্যানসারের নির্দিষ্ট ধরন অনুসারে লক্ষণগুলি আরও নির্দিষ্ট হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, লিউকেমিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্তাল্পতা, জ্বর এবং ইনফেকশনের ঝুঁকি বেশি থাকে। লিম্ফোমা আক্রান্ত ব্যক্তিদের জ্বর, ঘাম, রাতে ঘুম থেকে ওঠা এবং ওজন হ্রাসের ঝুঁকি বেশি থাকে। মাল্টিপল মায়েলোমা আক্রান্ত ব্যক্তিদের হাড়ের ব্যথা, রক্তাল্পতা এবং জ্বরের ঝুঁকি বেশি থাকে।
আপনার যদি ব্লাড ক্যানসারের লক্ষণগুলির মধ্যে কোনও একটি দেখা দেয় তবে অবিলম্বে ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার লক্ষণগুলি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবেন এবং আপনার শারীরিক পরীক্ষা করবেন। তারা আপনার রক্ত ও অন্যান্য তরল পরীক্ষা করতে পারে।
ব্লাড ক্যানসারের নির্ণয়ের জন্য, ডাক্তাররা সাধারণত নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি বা একাধিক ব্যবহার করেন:
- রক্ত পরীক্ষা: রক্ত পরীক্ষায় ক্যান্সার কোষগুলি সনাক্ত করা যেতে পারে।
- অস্থিমজ্জা অ্যাসপিরেশন বা বায়োপসি: অস্থিমজ্জা অ্যাসপিরেশনে, ডাক্তার একটি পাতলা সুচ ব্যবহার করে অস্থিমজ্জা থেকে একটি নমুনা নেন। অস্থিমজ্জা বায়োপসিতে, ডাক্তার একটি ছোট টুকরো অস্থিমজ্জা বের করেন।
- অন্যান্য পরীক্ষা: অন্যান্য পরীক্ষার মধ্যে রয়েছে CT স্ক্যান, MRI, PET স্ক্যান এবং BMD স্ক্যান।
ব্লাড ক্যানসারের চিকিৎসা ক্যান্সারের ধরন এবং কতটা ছড়িয়ে পড়েছে তার উপর নির্ভর করে। চিকিৎসার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে:
- কেমোথেরাপি: কেমোথেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলি ধ্বংস করার জন্য ওষুধ ব্যবহার করা।
- রেডিয়েশন থেরাপি: রেডিয়েশন থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলি ধ্বংস করার জন্য বিকিরণ ব্যবহার করা।
- হরমোন থেরাপি: হরমোন থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলির বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য হরমোন ব্যবহার করা।
- জীবাণুঘটিত থেরাপি: জীবাণুঘটিত থেরাপি হল ক্যান্সার কোষগুলিকে ধ্বংস করার জন্য রোগ প্রতিরোধক কোষ ব্যবহার করা।
- অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন: অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন হল ক্যান্সার আক্রান্ত অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপনের জন্য স্বাস্থ্যকর অস্থিমজ্জা ব্যবহার করা।
ব্লাড ক্যানসারের চিকিৎসার লক্ষ্য হল ক্যান্সার কোষগুলিকে ধ্বংস করা এবং ক্যান্সারের পুনরাবৃত্তির ঝুঁকি কমানো।
আপনি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলির মধ্যে কোনও একটি দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসা সাহায্য চাইতে হবে:
- অস্বাভাবিক রক্তপাত বা ক্ষত
- ঘন ঘন সংক্রমণ
- দুর্বলতা বা ক্লান্তি
- অনিয়মিত মাসিক
- হঠাৎ ওজন হ্রাস
- বুক ধড়ফড়
- শ্বাসকষ্ট
- মাথাব্যথা
- ঝাপসা দৃষ্টি
- বমি বমি ভাব বা বমি
- কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া
- হাড়ে ব্যথা
- জয়েন্টে ব্যথা
- ত্বকে পরিবর্তন, যেমন লালচেভাব, ফুসকুড়ি বা রক্তপাত
এই লক্ষণগুলি অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণেও হতে পারে, তাই একজন ডাক্তার আপনার লক্ষণগুলির কারণ নির্ণয় করতে এবং পরবর্তী পদক্ষেপগুলি নির্ধারণ করতে সক্ষম হবেন।